আজহারুল ইসলাম সাদী স্টাফ রিপোর্টারঃ
আজ বিশ্ব “মা” দিবস। প্রতি বছর মে মাসের দ্বিতীয় রোববার ‘বিশ্ব “মা” দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
১৯০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আনা জারভিস নামের এক “মা” মারা গেলে তার মেয়ে আনা মারিয়া রিভস জারভিস মায়ের কাজকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য সচেষ্ট হন।
ওই বছর তিনি তার সান ডে স্কুলে প্রথম এ দিনটি মাতৃদিবস হিসেবে পালন করেন। ১৯০৭ সালের এক রোববার আনা মারিয়া স্কুলের বক্তব্যে মায়ের জন্য একটি দিবসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন।
১৯১৪ সালের ৮ মে মার্কিন কংগ্রেস মে মাসের দ্বিতীয় রোববারকে “মা” দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। এভাবেই শুরু হয় “মা” দিবসের শুরু।
“মা” দিবস এখন বাংলাদেশসহ অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চীন, রাশিয়া ও জার্মানসহ শতাধিক দেশে মর্যাদার সঙ্গে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
“মা” শব্দটি অতি ছোট্ট এক অক্ষের হলেও “মা” ডা’কের মাঝে লুকায়িত আছে সু-মধুর সম্পর্ক।
সন্তানের জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়স্থল মায়ের আঁচল বা কোল। যিনি নিঃস্বার্থে পরম স্নেহ আর ভালোবাসা দিয়ে সন্তানকে আমৃত্যু আগলে রাখেন, তিনি তিনি হলেন “মা”।
আসুন আমরা সকল সন্তানেরা “মা” কে যথাযথ সন্মান করি।বৃদ্ধ বয়সে কোন ভাবেই “মা” কে বৃদ্ধাশ্রমে রাখা কে না বলি।যাদের “মা” ইতিমধ্যে পরকালে পাড়ি জমিয়েছেন সে সকল মায়ের জন্য প্রাণ খুলে দোয়া করি।
আর যাদের “মা” এখনো ইহকালে বেঁচে আছেন তারা এই প্রিয় গর্ভধারিণী “মা” কে সেবা ও অতি সন্মানের সহিত শ্রদ্ধা করি।
প্রতিদিনই হোক “মা” দিবস আমাদের প্রতিটি সন্তানের জন্য এটাই হোক একান্ত কাম্য।