হুমায়ূন আহমেদ স্টাফ রিপোর্টার: আদমদীঘি বগুড়া। আদমদীঘি পশ্চিম বাজার থেকে ব্রিজের ১০০ গজ সামনে সান্তাহার নওগাঁ রোডে জালাল মেনশনের পার্শ্বে রিফাত স’মিল প্রতিদিনের মতো আনুমানিক সন্ধ্যা ০৬ ঘটিকায় বন্ধ করে বাসায় চলে যায়, গত ইং-২১/০৯/২০২৪ তারিখ রাত ০৯.৩০ মিনিটে হঠাৎ এলাকাবাসীর ফোন কলের মাধ্যমে শুনতে পারে স,মিল দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে , ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছে আদমদীঘি ফায়ার সার্ভিসের
সহযোগিতায় ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। কে বা কারা স,মিল আগুন লাগিয়েছে তা এখনো জানা সম্ভব হয়নি। স,মিলের মালিক মোঃ দুলাল হোসেন কাছ থেকে জানা যায় লক্ষাধিক টাকার উপরে তার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, স,মিলের মোটর,মিটার, শ্যালো মেশিন, কাঠের আসবাবপত্র সহ সম্পূর্ণ ঘর আগুনে পুড়ে আনুমানিক ৪,৫০,০০০/- (চার লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকার ক্ষতিসাধন করিয়াছে। স,মিলের মালিকের ছেলে মোঃ মামুন হোসেন কাছে জানা যায় হঠাৎ রাত সাড়ে নয়টার দিকে তার মোবাইলে অচেনা নাম্বার থেকে একটা কল আসে কল করে বলা হয় মামুন ভাই আপনার স,মিলে আগুন লাগছে, হঠাৎ বিষয়টি শুনে মামুন ঘাবড়ে যায় দৌড়ে তার স,মিলের দিকে এগিয়ে আসে তখন দেখতে পায় দাউ দাউ করে স,মিলে আগুন জ্বলছে, সাথে সাথে আদমদীঘির ফায়ার সার্ভিসকে ফোন করা হলে ফায়ার সার্ভিসের দুটি গাড়ি এসে ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় প্রায় ঘন্টাখানেক পরে আগুন নিয়ন্ত্রণ আনা হয়। প্রায় তাদের লক্ষাধিক টাকার উপরে ক্ষয়ক্ষতি হয়, মামুন হোসেন আরো বলে কোন রাজনৈতিক দলের সাথে তারা কেউ জড়িত না, কে বা কারা করছে তারা কাউকে সন্দেহ করছে না, কারো সাথে তাদের কোন শত্রুতা ও নাই, হয়তো আমাদের ভালো কেউ দেখতে পারে না তাই আজ আমাদের এত বড় একটা ক্ষতি হয়ে গেল। স,মিলের মালিক মোঃ দুলাল হোসেন স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও আত্মীয়-স্বজনের সাথে পরামর্শ করে তার ছেলে মোঃ মামুন হোসেন এ বিষয়ে ২২/০৯/২০২৪ইং তারিখ সকাল ১০টার দিকে আদমদীঘি থানায় অফিসার ইনচার্জ বরাবর একটা অভিযোগ দায়ের করা হয়। আদমদিঘী থানা পুলিশ তাকে আশ্বস্ত করে বিষয়টি তদন্ত করে অজ্ঞাতনামা দুষ্কৃতিকারী কে আইনের আওতায় আনা হবে।