বরগুনা প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী চৌরাস্তা থেকে আমতলী চৌরাস্তা পর্যন্ত এবং খুড়িয়ার খেয়াঘাট হয়ে পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটা পর্যন্ত আঞ্চলিক মহাসড়কের দু’পাশের অবৈধ স্থাপনা নিজ খরচায় সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন পটুয়াখালীর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী। এ সকল অবৈধ স্থাপনা সরাতে আজ গনবিজ্ঞপ্তি জারী করায় ওই সড়কের উভয় পাশে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের দেওয়া গনবিজ্ঞপ্তিত্বে উল্লেখ করা হয়েছে, আগামী ২২ মার্চ থেকে ২৪ মার্চের মধ্যে সড়ক ও জনপথ বিভাগের খুলনা জোনের (উপ-সচিব) নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট এস্টেট ও আইন কর্মকর্তা অনিন্দিতা রায়ের সহযোগিতায় পটুয়াখালী কুয়াকাটা আঞ্চলিক মহাসড়কের দু’পাশের সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। এমতবস্থায় সকল অবৈধ স্থাপনা উল্লেখিত সময়ের পূর্বে অবৈধ দখলদারদের নিজ খরচায় সরিয়ে ফেলার জন্য ওই গনবিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন। উচ্ছেদের গণবিজ্ঞপ্তিটি পেয়ে ওই সড়কের আমতলীর শাখারিয়া বাসষ্ট্যান্ড থেকে বান্দ্রাবাজার পর্যন্ত সড়কের দু’পাশের বিভিন্ন আইটেমের হাজার হাজার ছোট বড় ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে। হঠাৎ করে এমন গণবিজ্ঞপ্তি পেয়ে তারা হতভম্ব হয়ে পড়েছেন। আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে তাদের অবৈধ স্থাপনা নিজ উদ্যোগে সরিয়ে না নিলে সড়ক জনপথ বিভাগ তাদের উচ্ছেদ করে দিবেন।
পটুয়াখালী-কুয়াকাটা আঞ্চলিক সড়কের শাখারিয়া বাসষ্ট্যান্ডে চা, পান,সিগারেট বিক্রেতা মোঃ আবুল হাসেম মিয়া বলেন,গণবিজ্ঞপ্তির কথা শুনেছি আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে ঘর না সরালে তারা উচ্ছেদ করবেন।
একই সড়কের মহিষকাটা বাজারের নাসির উদ্দিন খান বলেন, আমি আমার পরিবার- পরিজন নিয়ে এখানে বসবাস করি। আমার ঘরটি উচ্ছেদ করলে আমি তাদের নিয়ে কোথায় গিয়ে বসবাস করবো।
আমতলী একে স্কুল চৌরাস্তার হোটেল ব্যবসায়ী বশির ডিলার বলেন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে অবৈধস্থাপনা সরাতে গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে সকল অবৈধ স্থাপনা না সরালে তাদের উচ্ছেদ করা হবে। এখন আমরা কি করবো, উচ্ছেদে আমার মত হাজার হাজার ব্যবসায়ী পথে বসে যাবে।
নতুন বাজার বাঁধঘাটের মেশিনারী পার্টস ব্যবসায়ী মোঃ হারুন অর রশিদ মোল্লা বলেন, উচ্ছেদে ওই বাজারের প্রায় ২ হাজার ছোট বড় ব্যবসায়ীরা পথে বসে পরিবার- পরিজন নিয়ে অসহায় হয়ে পড়বে।
এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের পটুয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী মীর মোহাম্মদ কামরুল হাসান মুঠোফোনে বলেন, যথেষ্ট সময় দিয়ে অবৈধ দখলদারদের তাদের স্থাপনা নিজ খরচে সরিয়ে ফেলার জন্য গনবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত সময়ের মধ্যে অবৈধ স্থাপনা না সরালে তা উচ্ছেদ করা হবে।আমতলীতে অবৈধ স্থপনা সরাতে গনবিজ্ঞপ্তি। ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতংক!
সাইফুল্লাহ নাসির,আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালী চৌরাস্তা থেকে আমতলী চৌরাস্তা পর্যন্ত এবং খুড়িয়ার খেয়াঘাট হয়ে পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটা পর্যন্ত আঞ্চলিক মহাসড়কের দু’পাশের অবৈধ স্থাপনা নিজ খরচায় সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন পটুয়াখালীর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী। এ সকল অবৈধ স্থাপনা সরাতে আজ গনবিজ্ঞপ্তি জারী করায় ওই সড়কের উভয় পাশে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের দেওয়া গনবিজ্ঞপ্তিত্বে উল্লেখ করা হয়েছে, আগামী ২২ মার্চ থেকে ২৪ মার্চের মধ্যে সড়ক ও জনপথ বিভাগের খুলনা জোনের (উপ-সচিব) নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট এস্টেট ও আইন কর্মকর্তা অনিন্দিতা রায়ের সহযোগিতায় পটুয়াখালী কুয়াকাটা আঞ্চলিক মহাসড়কের দু’পাশের সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। এমতবস্থায় সকল অবৈধ স্থাপনা উল্লেখিত সময়ের পূর্বে অবৈধ দখলদারদের নিজ খরচায় সরিয়ে ফেলার জন্য ওই গনবিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন। উচ্ছেদের গণবিজ্ঞপ্তিটি পেয়ে ওই সড়কের আমতলীর শাখারিয়া বাসষ্ট্যান্ড থেকে বান্দ্রাবাজার পর্যন্ত সড়কের দু’পাশের বিভিন্ন আইটেমের হাজার হাজার ছোট বড় ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে। হঠাৎ করে এমন গণবিজ্ঞপ্তি পেয়ে তারা হতভম্ব হয়ে পড়েছেন। আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে তাদের অবৈধ স্থাপনা নিজ উদ্যোগে সরিয়ে না নিলে সড়ক জনপথ বিভাগ তাদের উচ্ছেদ করে দিবেন।
পটুয়াখালী-কুয়াকাটা আঞ্চলিক সড়কের শাখারিয়া বাসষ্ট্যান্ডে চা,পান,সিগারেট বিক্রেতা মোঃ আবুল হাসেম মিয়া বলেন,গণবিজ্ঞপ্তির কথা শুনেছি আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে ঘর না সরালে তারা উচ্ছেদ করবেন।
একই সড়কের মহিষকাটা বাজারের নাসির উদ্দিন খান বলেন, আমি আমার পরিবার-পরিজন নিয়ে এখানে বসবাস করি। আমার ঘরটি উচ্ছেদ করলে আমি তাদের নিয়ে কোথায় গিয়ে বসবাস করবো।
আমতলী একে স্কুল চৌরাস্তার হোটেল ব্যবসায়ী বশির ডিলার বলেন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে অবৈধস্থাপনা সরাতে গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে সকল অবৈধ স্থাপনা না সরালে তাদের উচ্ছেদ করা হবে। এখন আমরা কি করবো, উচ্ছেদে আমার মত হাজার হাজার ব্যবসায়ী পথে বসে যাবে।
নতুন বাজার বাঁধঘাটের মেশিনারী পার্টস ব্যবসায়ী মোঃ হারুন অর রশিদ মোল্লা বলেন,উচ্ছেদে ওই বাজারের প্রায় ২ হাজার ছোট বড় ব্যবসায়ীরা পথে বসে পরিবার- পরিজন নিয়ে অসহায় হয়ে পড়বে।
এ বিষয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের পটুয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী মীর মোহাম্মদ কামরুল হাসান মুঠোফোনে বলেন,যথেষ্ট সময় দিয়ে অবৈধ দখলদারদের তাদের স্থাপনা নিজ খরচে সরিয়ে ফেলার জন্য গনবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত সময়ের মধ্যে অবৈধ স্থাপনা না সরালে তা উচ্ছেদ করা হবে।