স্টাফ রিপোর্টর মোঃ ইউসুফ চৌধুরী:
বৈশাখ মাসের শেষের দিকে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠে সাধারণ মানুষের জনজীবন।প্রচন্ড তাপমাত্রা ও মাঝে মধ্যে হালকা মাজারি বৃষ্টি কিছুটা স্বস্তি ফিরিয়ে আনলো ও এর মাঝে বাড়তে শুরু করে তাপমাত্রা।আবহাওয়ার পূর্বভাসে জানা যায় যে,বঙ্গোপসাগরে একটি বড় ঘূর্ণিঝড়ের সংকেত।যার সম্ভাব্য নাম দেওয়া হয়েছে শক্তি।
আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ বলেন।বঙ্গোপসাগর যে পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে,এতে ক্লিয়ার বুঝা যায় ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হতে বেশি সময় নয়।
আবহাওয়াবিদ মোস্তফা কামাল পলাশ তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানান।মে মাসের তৃতীয় সাপ্তাহের ভিতরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হওয়ার পরিবেশ রয়েছে।
শক্তি ঘূর্ণিঝড় নামটির প্রথম প্রস্তাব পেশ করেন শ্রীলংকা।কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে ঘূর্ণিঝড়ের নাম এখনো প্রকাশ করা হলো না।২৪ ও ২৬ মে মাসের ভিতরে স্থলভাগে আগাত আনতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ভারতের ওরিসা উপকূল থেকে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূল পর্যন্ত বিস্তৃত।ঘূনিঝড় শক্তির মূল ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে,বাংলাদেশের খুলনা বিভাগ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ উপকূল।
বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের অবস্থা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।এখনো পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরে অবস্থা দেখা যাচ্ছে,বাতাসের আদ্রতা বৃদ্ধি ও নিম্নচাপ তাপমাত্রার পরিবর্তন।
বিশ্লেষকদের ধারণা মতেঃ ঘূর্ণিঝড় শক্তি যদি সৃষ্টি হয়।সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের উড়িষ্যা ও বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চল বিশেষ করে খুলনা বরিশাল ও চট্টগ্রাম সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ।