মোঃ আলতাফ হোসেন বাবু স্টাফ রিপোর্টারঃ-রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের দুই নং ওয়ার্ডের ১. সজীব হেম্রম পিতা -ভুট্টু হেম্রম, মাতা- স্বজনী হেম্রম, সাং – নাপিত পাড়া ০২.মোঃ বাবু ইসলাম পিতা – মৃত কছিমুদ্দীন, সাং- ফকির পাড়া, উভয় থানা গোদাগাড়ী, জেলা – রাজশাহী।
এজাহারে বর্নিত তথ্যমতে প্রেমতলী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এস আই বিনয় কুমার বাদী হয়ে অফিসার ইনচার্জ গোদাগাড়ী মডেল থানা, রাজশাহী বরাবরে প্রেমতলী তদন্ত কেন্দ্রের জিডি নং ৭৮৪ তারিখ ২৫/১০/২০২২ ইং এর প্রেক্ষিতে একটি অভিযোগ দায়ের করে।
উক্ত অভিযোগ গোদাগাড়ী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ কামরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা প্রাথমিকভাবে এজাহার হিসেবে গন্য করেন।
প্রেমতলী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এ বিষয়ে তিনি আরও জানান এস আই বিনয় কুমার গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারেন যে, ০১ নং আসামীর বাড়িতে চোলাই মদ ক্রয় বিক্রয় করা হচ্ছে সেই সুবাদে তিনি সহ সঙ্গীয় এ এস আই ( নিঃ) নজরুল ইসলাম, এ এস আই মোঃ এরশাদ আলী, কঃ/ ৭৯৬ আঃ মজিদ প্রেমতলী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র, গোদাগাড়ী মডেল থানা, রাজশাহী গন উপস্থিত স্বাক্ষী জনতার সামনে আসামীদের ১১০ লিটার চোলাই মদ সহ গ্রেফতার করে নিয়ে যায় এবং আসামীদের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রজ্জু হয় এবং আসামীদেরকে আদালতের মাধ্যমে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে প্রেরণ করেছে।
গোদাগাড়ী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ কামরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন এবং তিনি জানান গোদাগাড়ী মডেল থানায় সকল সন্ত্রাস, চোরাচালান, মাদক দ্রব্য সহ সকল সমাজ বিরোধী সহিংসতা প্রতিরোধে আমি ও সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী বৃন্দ সর্বদা সচেষ্ট রয়েছে।
জনমত জরিপে ও এলাকার জনগণের তথ্য মতে জানা যায় আসামী সজীব হেম্রম এর পরিবার ও তার মা স্বজনী হেম্রম এলাকার শ্রেষ্ঠ চোলাই মদ সহ মাদক কারবারি। তবে আসামী বাবু ইসলাম নেশা সেবনকারী হিসেবে তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রেমতলী তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম জানান মাদকের সঙ্গে আমাদের কোন আপোষ নাই সঠিক তথ্য পেলেই আইনের আওতায় এনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।