সিলেট বিভাগীয় ব্যুরোঃ
ফয়ছল কাদিরঃ- ভারতীয় গরু ও মহিষে সয়লাব জৈন্তাপুর উপজেলার দরবস্ত বাজারে ভারতীয় গরু ও মহিষ সহ বিভিন্ন ধরনের চোরাই পন্য যেমন মদ,গাঁজা,ইয়াবা, ফেনসিডিল, কসমেটিক সামগ্রী,মোবাইল ফোন, ভারতীয় শাড়ী,নাসির বিড়ি এইসব চোরাই পণ্য প্রবেশের রাস্তা গুলো হচ্ছে জৈন্তাপুর উপজেলার লালাখাল, বাঘছড়া,মঈনা বস্তি, গুয়াবাড়ী, টিপরাখলা, গিলাতৈল,মুক্তাপুর, প্রতিদিন পাহাড়ি অঞ্চলের পানির স্রোতের মতো বাংলাদেশের প্রবেশ করছে এসব পন্য । আর এইসব চোরাই পণ্য বাংলাদেশে প্রবেশ করতে জৈন্তার পূর্ব সাইডের বিজিবি ও বি এস এফ এর লাইন নিয়ন্ত্রন করে কালিঞ্জিবাড়ী গ্রামের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে রহিম উদ্দিন ও তাঁর ছোট ভাই তাজ উদ্দীন এবং নিশ্চিন্তপুর গ্রামের নুর উদ্দিন মাষ্টারের ছেলে শামসুজ্জামান সেলিম এবং জৈন্তাপুরের পশ্চিম অংশ নিয়ন্ত্রন করে গিলাতৈল গ্রামের বেন্ডিস করিমের একটি সিন্ডিকেট বাহিনী ।
আসছে ঈদ কে সামনে রেখে অবাদে প্রবেশ করছে ভারতীয় সকল চোরারই পন্য এসব দেখার কেউ নেই ।
জৈন্তাপুরের রক্ষকরাই এখন ভক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ।
স্থানীয় লোক সুত্রে জানা যায় এখানের কিছু সংখ্যক প্রভাবশালী ও জন প্রতিনিধি এইসব ব্যবসার সাথে জড়িত, শাসক দলের নিয়ন্ত্রকরাই প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভাবে এই সবের নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে জৈন্তাপুরের ভবিষ্যত প্রজন্ম ধ্বংসের ধার প্রান্তে আমাদের কোমলমতি শিশুদের আগামী বলতে কিছু থাকছেনা বলে জানিয়েছেন এলাকার সুশীল সমাজ, সবাই ঘুমাতে যাবার আগে এবং পরে শুধু দেখতে পায় চোরাই পন্য যাচ্ছে আর যাচ্ছে তাই তাদের শিক্ষা ব্যবস্থার মানসিকতা দিন দিন চোরা কারবারের দিকে ধাবিত হচ্ছে সকল মানুষ। তাই এইসব কার্যক্রম বন্দে প্রতিবাদ অব্যাহত রাখতে বিবেকবানদের এগিয়ে আসতে হবে বলে জানিয়েছেন এলাকার সুশীল সমাজ।
এই বিষয়ে জৈন্তাপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ এর কাছ থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন এসব চোরা কারবারিদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।