স্টাফ রিপোর্টারঃ
ভোলার দৌলতখানে মৎস্য খামারের মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অত্যন্ত ১২ জন আহত হয়েছেন। আহতরা হলেন, আবদুল মালেক, তার ছেলে মিরাজ, নাগর, আমজাদ, ছেলের বউ জান্নাত ও রাবেয়া। তারা ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বুধবার উপজেলার চরপাতা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মিরাজ জানান, দীর্ঘদিন ধরে মৎস্য খামার লিজ নিয়ে মাছ চাষ করে আসছি। সম্প্রীতি কর্তৃপক্ষ লিজ নেওয়া পুকুর সংষ্কার করার উদ্যোগ নেন। বুধবার সংষ্কারের জন্য লিজ নেয়া পুকুরের মাঠি কাটতে গেলে এলাকার মান্নান এসে গালমন্দ করে। এতে প্রতিবাদ করলে মান্নান , বিল্লাল সহ ৩০/৪০ জন লোক এসে তাকে মারধর করে। খবর পেয়ে পিতা আবদুল মালেক, ভাই মিরাজ, নাগর, আমজাদ, ভাবি জান্নাত ও রাবেয়া এগিয়ে আসলে তাদের মারধর করে। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে এনে ভর্তি করান। এদিকে এসব অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবী করেন মান্নান। তিনি বলেন, উল্টো মিরাজ গংরা তাদের মারধর করেছে। এতে তাদের পাঁচজন আহত হয়েছে। দৌলতখান থানার ওসি বজলার রহমান জানান, এঘটনা অভিযোগ পাওয়া গেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।