শামীম হোসেন সি: স্ট্যাফ রিপোর্টার নবাবগঞ্জ – ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জে তথ্য সংগ্রহের জন্য দেড় মাসের মেয়াদে অনুসন্ধানী রিপোর্ট বা প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য অনুমোদিত হয়েছে এবং এন পিএস টিম ইতো:মধ্যে বেশ কিছু প্রতিবেদন তৈরি করেছে।
শুধু তাই নয় বিষয়টি ঢাকা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নবাবগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, থানা এবং দোহার উপজেলা প্রশাসন ও থানা বিষয়টি সম্পর্কে অবগত রয়েছে।
এন পিএস ৪ সদস্য বিশিষ্ট চৌকস টিম খাবার হোটেল বেকারী ও মিল ফ্যাক্টরি ইটভাটার অনিয়ম, শিশু শ্রম, শ্রমিক অধিকার, পরিবেশ দূষণ, হোমিও হারবাল চিকিৎসা, ফার্মেসী ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ সরকারি নীতিমালা বহির্ভূত কর্মকাণ্ডের পর্যবেক্ষণ করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ ও তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ এবং সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। তারই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার ১২:৩০ মিনিটের সময় নবাবগঞ্জ উপজেলার শিকারীপাড়া ইউনিয়নের দাউদপুর বাজারে তথ্য সংগ্রহের জন্য এন পিএস টিমের অনুসন্ধানী কার্যক্রম চলমান থাকে। এ সময় দিলীপ কুমার বিষয়গুলো শুনছিলেন, তার স্ট্যাফ সঞ্জয় কুমার শীলের ফার্মেসি কোর্সের সার্টিফিকেট ও ড্রাগ লাইসেন্স দেখতে চাওয়াতে তিনি এন পিএস টিম এর কাছে থাকা অ্যাসাইনমেন্টের পেপার (ডিসির স্মারকনংসহ ১০২২/১, ১৪/০১/২৪) কেড়ে নিয়ে ভূয়া বলে মাটিতে ফেলে দেন এবং ডিসি জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, উপজেলা প্রশাসন এর অবহিতকরণ বিষয়টি মিথ্যা বানোয়াট বলে অগোছালো ভাবে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং সাংবাদিকদের সামনে হাত উঠিয়ে চোখ রাঙিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলাসহ প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করেন।
এ সময় ক্যামেরার একটি অংশ ভেঙে যায়।উল্লেখযোগ্য যে অত্র প্রতিষ্ঠান ক্ষমতা দেখিয়ে কোন ড্রাগ লাইসেন্স দেখাননি এবং ডেইট এক্সপায়ারড্ ঔষধ পাওয়া গিয়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ নোংরা ও জনস্বাস্থ্যের জন্য অস্বাস্থ্যকর। এই বাগবিতণ্ডা ঘটে মঙ্গলবার ১২.৪৫ মিনিটের সময়। এ সময়ে অবস্থা চরম আকার ধারণ করলে আশেপাশে থাকা স্হানীয়দের সহযোগিতায় কোন রকমে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে এন পি এস টিম।
নবাবগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনকে মুঠো বলে কল করলেও ফোন অ্যাংগেজ পাওয়া যায়। পরবর্তীতে ১. ০০ টার সময় নিরাপদ স্থানে পৌঁছে উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিজট্রেটকে বিষয়টি এন পি এস এর সদস্য শামীম হোসেন এর মাধ্যমে মুঠোফোনে অবহিত করা হলেও প্রশাসনের পক্ষ হতে কোন প্রকার পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এই বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।এন পি এস টিম জনস্বার্থে বস্তুনিষ্ঠ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করছে, সেক্ষেত্রে আইনের কোন প্রকার সহযোগিতাও পাচ্ছেনা। এন পি এস টিমের তথ্যসংগ্রহে বাঁধা ,হুমকি ও ক্যামেরা ভাংচুর এর ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন এন পি এস এর চেয়ারম্যান মাহবুবুল ইসলাম।
এ বিষয়ে ঢাকা জেলা প্রশাসন ও ম্যাজিস্ট্রেটকে মা মেডিসিন কর্ণারসহ সরকারি নীতিমালা বহির্ভূত এন পি এস এর প্রতিবেদনকৃত প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহন করার জন্য সুদৃষ্টি কামনা করেছেন এন পি এস (NPS) এর চেয়ারম্যান মাহবুবুল ইসলাম।