স্টাফ রিপোর্টারঃমাহবুব আলম সরকারঃ
নেত্রকোনা জেলা দুর্গাপুর উপজেলা ১নং কুল্লাগড়া ইউনিয়নের,পূর্ব বন্দকাঠুয়ারী গ্রামের মিরকাতুলি নদীর পূর্ব পাড়ের ব্রিজের পূর্ব পাশে সংলগ্ন লতিফ এর মেয়ে সপ্না আক্তার সুমাইয়া সপ্নার নিলা খেলা দেখে তান্ডব এলাকা বাসি।
এলাকা বাসি জানায়,কিছু প্রভাব সালিন দালাল চক্র হাতিয়ার করে সপ্না,সেই বিচারক নামের দালাল চক্র ও
সপ্না মিলে কিছু অর্থ শালিন ব্যক্তিকে বিভিন্ন ধরনের রুপ ও যৌবনের মিথ্যা নাটকীয় অভিনয়ের কায়দায় সপ্নার হাতে জিম্মি করে করার পার,মোটা অংকের টাকা দাবী করেন,ভুক্তভোগী টাকা না দিতে চাইলে সপ্নার রাখা প্রভাব শালী বিচারক নামের দালাল চক্র ভুক্তভোগীকে বিভিন্ন ধরনের মামলা হামলার হুমকি দামকি দেওয়া হয়,পড়ে ভুক্তভোগী উপায় না পেয়ে মান সম্মানের দিক বিবেচনা করে দালাল চক্রের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য হয়,সেই দালাল চক্র ও সপ্না মিলে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে মোট অংকের নগত টাকা হাতিয়ে নেই।
আবার কিছু দিন পর যেতে না যেতেই নোয়াখালীর এক যুবকের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেন অল্প সময়ের জন্য বিয়ে ও সংসার সপ্না।সেই নোয়াখালী যুবক প্রেমের টানে ছুটে আসেন সপ্নার কাছে,এসে বুঝতে পারে ভুক্তভোগী যে সপ্না নামক মেয়েটির হাতে জিম্মি হয়েছে কিন্তু তখন আর পালানোর জায়গা নেই যেন ভুক্তভোগীর। পরিশেষে সপ্না ও দালাল চক্রের সিদ্ধান্ত না মানতে চাইলে ভুক্তভোগী এলাকা বাসির সম্মুখে শারিরিক টর্চার এর শিকার হতে হয় ভুক্তভোগীর
পরিশেষে সপ্না ও বিচারক নামের দালাল চক্রের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য হয় ভুক্তভোগী।
এ বেপারে এলাকা বাসি কিছু বলতে পারেন না প্রভাব শালী বিচারক নামের দালাল চক্রের জন্য।
এভাবে বেশ কিছু টাকা জমানোর পর সপ্না আক্তার সুমাইয়া সৌদি আরব চলে যাই
সৌদি আরব গিয়ে কিছু দিন পড়ে আবার এক নতুন পার্টির সন্ধান পেয়ে যায়,তার বাড়ি জানা যায় কুমিল্লায়,যার নাম সাইদুল ইসলাম।
আর এসমস্ত সম্পর্ক হয় যুগা যুগ মধ্যম মোবাইল ফেসবুক এর মেচেনজারের মাধ্যমে ভুক্তভোগী সাইদুল বলেন। আরও যে সপ্না সৌদি আরব যাওয়ার দুই বছর পর থেকেই আমাদের সম্পর্ক এবং পাঁচ বছর পর দেশে এসে সপ্নার নিজ বাড়িতে উঠি উঠার পড়ে আমাদের বিয়ে হয়।কিছু দিন যেতে না যেতেই পরিস্থিতি খারাপ দেখা দেই পড়ে আমি এলাকা বাসির সাহায্যে নিয়ে কোনো মতো আমার জীবন নিয়ে পালিয়ে আসি ।
পার্শ্ববর্তী ময়মনসিংহ জেলা ধোবাউড়া উপজেলা ২নং গামারীতলা ইউনিয়নের,রণসিংহপুর গ্রামে,এসে গণ্যমান্য কিছু ব্যক্তিদের সাথে পরিচয় হয়,তারা হলেন নদীর পাড়ের এমদাদুল হক,আব্দুল মান্নান,সাইফুল ইসলাম,স্বপ্ন মিয়া,আরও অনেকেই চিলেন,সাইদুল বলেন যে আমি বাহির দেশ থেকে অনেক কিছু ও নগত টাকা দিয়েছি সমস্যা নেই আপনারা আমার কাপড়ের ব্যাগ ও পাসপোর্ট Samsung Galaxy -A-20S এগুলো উদ্ধার করে দেন ভাই আমি দূরের বলে কিছু মনে নিয়েন না।
সাইদুলের কথা শুনে বিষয়টা স্হানীয় সংবাদ ও গণমাধ্যম কর্মী সাথে শিয়ার করে,করার পড়ে সংবাদ ও গণমাধ্যম কর্মী ও মোশাররফ খাঁন সহ আরও এলেকার লোকাল মিলে মোট ১০-১২ বার জন সময় সন্ধ্যা ৭টা ৩০মিঃ ঘটনার স্হানে যাই গিয়ে তাদের সাথে কথা বলে মোবাইল ও কাপড় পাসপোর্ট উদ্ধার করি কিন্তু নগত কোনো টাকা দেওয়া হয়নি সকলের সামনে।
টাকা ছাড়া সাইদুল যেতেও পরছে না তার দেশের বাড়ীতে।সাইদুলকে আমাদের হেফাজতে রাখলাম আর বললাম যে দেখি আমারা কিছু টাকার ব্যবস্হা করে দেওয়া যাই কি না সপ্নার কাছ থেকে কিন্তু আমরা ব্যর্থ হলাম।তিন দিন সাইদুল আমাদের কাছে ছিলো। তার পর সাইদুল লোকের সামনে পাসপোর্ট ও মোবাইল রেখে কিছু টাকা নিয়ে যায় আর বলেন যে ১থেকে২দিন এর মধ্যে চলে আসবো কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো খবর নেই।
আর অন্য দিকে সংবাদ ও গণমাধ্যম কর্মীকে সপ্না আক্তার সুমাইয়া বিভিন্ন ধরনের অগত্য ভাষায় গালাগালি হুমকি ও টের্ড দেয় আর বলেন যে আমার বিষয় তো জানিস তর সাংবাদিক যে কোনো সময় যে কোনো জায়গায় ফাঁসিয়ে দেব।