শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০৪:২৮ পূর্বাহ্ন
ঘোষনা
মংজয় পাড়ায় ভাঙা সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন ভোলা জেলা জুলাই মঞ্চের কাঠামো গঠন একজন সাংবাদিক কেমন হওয়া উচিত? উত্তরবঙ্গ সড়ক পরিবহন সমিতির সভাপতি হলেন আরেফ রব্বানী মানিক ১৭ বছর ধরে অবৈধ বালু উত্তোলন: ঝুঁকিতে রূপপুর প্রকল্পসহ হার্ডিং ব্রিজ ও লালন শাহ সেতু এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট ঘোষণা হলেই মনে পড়ে আ ন ম এহসানুল হক মিলন এর কথা যুবদলের ৩ কর্মী হত্যাকাণ্ডের ১১ বছর পর আদালতে আরো একটি মামলা নারায়ণগঞ্জে মানবিক জেলা প্রশাসক এর সাথে মানবাধিকার নেতার সৌজন্য সাক্ষাৎ দুর্গাপুরে গৃহবধূ নিখোঁজ হওয়ার ২২ দিনেও মিলেনি সন্ধান, হতাশ পরিবার রাজশাহীতে ভুয়া সাংবাদিক নজরুল ইসলাম জুলুর বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন

পটুয়াখালীর গলাচিপায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের মাঝে নগদ অর্থ ও ত্রান সামগ্রী বিতরন

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫
  • ২৪ বার পঠিত

 

খন্দকার জলিল-স্টাফ রিপোর্টার :

পটুয়াখলী গলাচিপার চর কাজল পুরান বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের মাঝে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ টাকা ও ত্রান সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার ১৭ জুন গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে এ বিতরন কার্যক্রম করা হয়। জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেক দোকান মালিককে নগদ ৭ হাজার ৫০০ টাকা এবং গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার পক্ষ থেকে প্রত্যেক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীকে নগদ ৬ হাজার টাকা, দুই বান ঢেউটিন, শুকনো খাবার ও চাল, ডাল, তেল, লবনসহ ৫টি করে কম্বল বিতরন করা হয়।

ত্রাণ বিতরন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাফর রানা এবং উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী
ও গণমাধ্যমের সাংবাদিক বৃন্দ।

সূত্রে জানা যায় গত ১৫ জুন গভীর রাত ৩ টার সময় চর কাজল ইউনিয়ন পরিষদের সামনে বড় চর কাজল পুরান বাজারে সুবাস চন্দ্র দাসের সেলুন থেকে বিদ্যুৎ শর্টসার্কিট হয়ে ভয়াবহ আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে চারটি দোকান ও একটি ঘর পুড়ে ভস্মীভূত হয়ে যায়। এর মধ্যে সুবাস চন্দ্র দাসের একটি সেলুন, ইব্রাহিম সরদার এর দোকান এবং রফিকুল ইসলাম মোল্লার দুইটি ঘর।

প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছে জানতে চাইলে তারা জানায় গভীর রাতে আগুনের লেলিহান শিখা দেখতে পেয়ে ছুটাছুটি করে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি তৎক্ষনে সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। নদী বেষ্টিত এলকা এবং ফায়ার সার্ভিস না থাকায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমান বেশী হয়েছে। তাদের ধারনা প্রায় ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকর ক্ষতি হতে পারে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো মাহমুদুল হাসান এবং উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাফর রানা জানান আমরা সার্বক্ষনিক খোজ খবর রাখছি এবং সরকারী নিয়ম মোতাবেক তাদের সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই পত্রিকার সকল সংবাদ, ছবি ও ভিডিও স্বত্ত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫ দৈনিক মাতৃজগত    
Developed By Bangla Webs
banglawebs999991