কাওছার হাবিব- ক্রাইম রিপোর্টার: অর্থ বছরের ২০২২-২০২৩ অতি দরিদ্রের কর্মসূচীর ২য় পর্যায় ৪০ দিন কাজ শুরু হয়। নওগাঁ জেলা পত্নীতলা থানার ১ নং ইউনিয়ন ৬ নং ওয়ার্ডে ধরনাই গ্রামে কাজটি হয়।
প্রকল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের সংখ্যা মোট ৩৫ জন,পুরুষ ২১জন,নারী ১৪ জন। জিটুপে পদ্ধতিতে বিকাশ এজেন্টের মাধ্যমে শ্রমিকদের শ্রম মজুরী দেয় বলে জানা যায়।
জানা যায় কর্মসূচির এক টানা ৪০ দিনের মধ্যে ২৪ দিন কাজ হয়,সেই ২৪ দিনের এখনো কোনো টাকা পয়সায় পাননা বলে জানান কর্মসূচীর শ্রমিকরা।
সেখান কার এক জন লেভার ননি গোপাল বলেন আমরা গরিব মানুষ, আমরা কাজ করলে খেতে পাড়ি,এখানে আমরা কাজ করতে আচ্ছি পেটের দায়ে,আমার বাড়িতে বউ বাচ্চা আছে তাদের কি খাওয়াবো নিজে কি খাবো, আমার বিনীত অনুরুদ যেখান থেকে আমারদের টাকা প্রধান করেন,তারা যেনো অতি শীঘ্রয় টাকাটা যেনো আমাদের দেন।
সেখান কার এক নারী শ্রমিক টপি রানী বলেন, আমার কেউ নাই আমার স্বামী সন্তান কেউ নাই,আমাক কে দেখবে,আমি কাজ করলে আমার পেট চলবে। আরো ওখান কার শ্রমিকরা একি কথা বলেন।
শ্রমিকদের সরদার মোফাজ্জল কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি বলেন আমার যত টুকু সাহায্য করার আমি করি, আমার যতটুকু সামর্থ আছে ততটুকুই করি টাকা চাল দিয়ে হলেও সাহায্য করি,আরো তিনি বলেন আমি ইঞ্জিনিয়ার অফিস ইউওনো অফিস সব জায়গাতেই গেছি। যেখানে যেখানে যেতে হবে সেখানেই গেছি।তারা বলেন যেখনো মুহুর্তে টাকা প্রধান করা হবে বলে আশ্বাস দেন।
ইঞ্জিনিয়ার উপ-সহকারি মনিরুজ্জামান কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে বলেন,আমার এখান থেকে যতটুকু করার আমি সবই করছি,আশা করা যায় যে কোনো মুহুর্তে টাকা পাবেন শ্রমিকরা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমানা আফরোজ কে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি বলেন, আমার আমাদের তরফ থেকে যত টুকু করার সব কিছুই করছি। আমি চেষ্টা করতেছি আশা করা যায় অতি শীর্ঘই টাকা পাবে,এই বলে আশ্বাস দেন।