স্টাফ রিপোর্টারঃ ১২ রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উদযাপন দিবসকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক “জাতীয় দিবস” ঘোষণা করা হয়েছে।
জাতীয় দিবস সমূহের মধ্যে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.)‘র মহান ঐতিহাসিক দিবসকে অন্তর্ভূক্ত করায় এবং রাষ্ট্রীয় সম্মাননায় ভূষিত করায় দরবারে হাশেমীয়া আলীয়া শরীফ এর পক্ষ থেকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ও মহান রাব্বাুল আলামীনের দরবারে শোকরিয়া জ্ঞাপন করেন আল্লামা হাশেমী ইসলামে মিশন এর সম্মানিত চেয়ারম্যান, আঞ্জুমানে মুহিব্বানে রাসূল (দ.) গাউছিয়া জিলানী কমিটি এর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সভাপতি, আল্লামা হাশেমী ইসলামি মিশন – বাংলাদেশ এর সম্মানিত চেয়ারম্যান, তরুণ প্রজন্মের দিকনির্দেশক, সাজ্জাদানশীনে দরবারে হাশেমীয়া আলীয়া শরীফ, পীরে তরিকত আবুল ফোরকান হাশেমী মাঃ জিঃ আঃ।
পীরে তরিকত আবুল ফোরকান হাশেমী বলেন, রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমগ্র সৃস্টি জগতের সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী। তাঁর ওসিলায় সমগ্র জাহান সৃজিত। তাঁর উম্মত হওয়ায় আমরা সকল উম্মতের মধ্যে সর্ব উৎকৃষ্ট উম্মতের মর্যাদা লাভ করেছি।
সুতরাং তাঁর শুভাগমনের মহান মর্যাদাবান ঐতিহাসিক দিবস সমগ্র সৃস্টির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ নিয়ামতের দিবস। এ দিবসকে জাতীয় দিবসে অর্ন্তভুক্ত করে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) কে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান করে বাংলাদেশসহ গোঠা বিশ্বে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রশংসার পাত্রে পরিণত হয়েছেন। বিশ্বের অন্যান্য দেশের রাষ্ট্রপ্রধানগণকে বাংলাদেশ সরকারের এ সিদ্ধান্তকে অনুসরণ করার জন্য সাজ্জাদানশীনে দরবারে হাশেমীয়া আলীয়া শরীফ, পীরে তরিকত আবুল ফোরকান হাশেমী সকল রাষ্ট্রপ্রধানকে সম্মানের সাথে আহবান জানান। অন্যদিকে যে সকল দেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উদযাপন করা হয় তাঁদের প্রতি অভিনন্দন ও মোবারকবাদ জানান।
Leave a Reply