শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৫৪ পূর্বাহ্ন

বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সাথে জনগণের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করার সিস্টেম ।

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৫ মার্চ, ২০২২
  • ২১৪ বার পঠিত

হুমায়ূন আহমেদ স্টাফ রিপোর্টার,ঢাকা বাংলাদেশঃ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপ্রধান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার একটা অনুরোধ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সাথে জনগণের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে যারা দলীয় কাজ করবে তারা এই সিস্টেমে কাজ করে তাহলে সরাসরি দলের জনপ্রিয়তা বাড়বে, জনগণ উপকৃত হবে। সুখে দুঃখে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে। রাষ্ট্রের উন্নয়নের একটি টাকাও যেন জন প্রতিনিধিদের কোন ব্যক্তি কাজে ব্যবহার না হয়। বাড্ডা থানা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক কায়সার মাহমুদ আরো বলেন কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে আমার অনুরোধ থাকলো কেন্দ্রীয় কমিটিতে হস্তান্তর কমিটি ওয়াড পর্যায়ে যাদেরকে কেনডিডেড করেন, যাদের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক করেন তাদের যোগ্যতা ভালোভাবে নির্ণয় করা হয় তাহলে একেকটা ওয়ার্ডের থানা পর্যায়ে ও মহানগরে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই নির্ণয় করে থানায় মহানগরের ৫০/৬০ জন ক্যান্ডিডেট হয়। তারা যদি হতদরিদ্র গরীব অসহায় জনগণের উপকার করে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক হয় তাহলে জনগণের বিষয়টা কম্পিটিশন আকারে তৈরি হবে। সেই কম্পিটিশনে হতদরিদ্র গরীব অসহায় খেটে খাওয়া দিনমজুর সাধারণ জনগণ উপকৃত হবে। সেই সাথে জনগণের সাথে আওয়ামী লীগের দলীয় নেতাকর্মীর সাথে সরাসরি একটা সম্পৃক্ত বাড়বে, আওয়ামী লীগের যে কোনো নেতাকর্মী যদি হতদরিদ্র গরীব অসহায় খেটে খাওয়া দিনমজুর সাধারণ জনগণের উপকার করে তাহলে নাম হবে রাষ্ট্রনায়ক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার, এতে করে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা বাড়বে, আওয়ামী লীগের ডিজিটাল বাংলাদেশের ডিজিটাল সিস্টেমটা সময়ের উপযোগী একটা সিস্টেম হয় তাহলে আওয়ামী লীগের দলীয় কেনডিডেট সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যাদেরকে দেওয়া হয় যেমন ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ, ওয়ার্ড যুবলীগ, ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ওয়ার্ড ছাত্রলীগ, তাহলে সাধারণ জনগণ উপকৃত হবে এবং দলও উপকৃত হবে আওয়ামী লীগের সুনামও বাড়বে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বার্থে এমন একটা নিয়ম করা হোক একজন দলীয় কর্মী রাজনীতিতে নেতৃত্ব দিলে সবার আগে তাকে সাধারণ জনগণ সিদ্ধান্ত দিবে দেশের নেতা হতে পারবে কিনা, আর সর্বনিম্নে কমপক্ষে ৫,০০০ হতদরিদ্র গরীব অসহায় মানুষের যেকোনো উপকার করে তার থেকে একটা লিখিত আকারে সনদ নিতে হবে সে সনদ জমা দিয়ে ওয়ার্ডের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হতে পারবে, একইভাবে তার উর্ধে ২০,০০০ হলে সে থানা কমিটিতে যোগদান করতে পারবে। দলীয় সাপোর্ট অসহায় অবাঞ্চিত জনগণের সাপোর্ট যদি তার অধিক ১ লক্ষ পার করে ফেলে তাহলে সে মহানগর কমিটিতে যোগদান করতে পারবে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহামান্য রাষ্ট্রপতি এডভোকেট আবদুল হামিদ ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশের স্বার্থে যদি এই বিষয়গুলো দেখেন তাহলে আমি মনে করি আমাদের বাংলাদেশ আর কোন হতদরিদ্র অসহায় গরীব লোক থাকবে না, দেশ দুর্নীতিমুক্ত হবে, দুর্নীতিকে কখনো প্রশয় দেননি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রেখেছে আজও। দুর্নীতিবাজদের প্রতিহত করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার দেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্যে। নেতৃত্ব দেওয়ার মতো গুণ সবার থাকে না। অনেকে কঠোর পরিশ্রম ও সতর্কতার সঙ্গে ভারসাম্য রক্ষা করে ভালো নেতা বনে যান। এ লেখায় রয়েছে কয়েকটি উপায়, যা ভালো নেতা হয়ে উঠতে কার্যকর। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বাড্ডা থানা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক কায়সার মাহমুদ
১. যোগাযোগ ও সংযোগ নেতৃত্ব কেউ এমনিতেই হাতে পায় না। এটা অর্জন করতে হয়। বহু মানুষকে নিয়ে যে কোনো উদ্যোগের জন্য প্রথমেই যে কাজটি করতে হয় তা হলো, মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা। এটা অনেকটা গণসংযোগের মতো। নেতাকে আরো মানবিক হতে হবে।
২. আপনার কোনো একটি নির্দিষ্ট স্থানে কাজ করতে হলে সবার আগে সেই দল ও দলের সদস্যদের সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। এ থেকে সদস্যদের সঙ্গে আপনার বোঝাপড়া সৃষ্টি হবে। এ কারণেই দলের সদস্য সম্পর্কে নেতা ছাড়া আর কেউ ভালো জানেন না।
৩. সৃজনশীলতা সবার মেধার মূল্যায়নের জন্য তাদের সৃজনশীলতাকে উৎসাহ দিতে হবে। তাদের চিন্তা ও নতুন ধারণা সৃষ্টির স্বাধীনতা দিতে হবে। একজন আদর্শ নেতা নিজের চিন্তাধারা সবার মাঝে ছড়িয়ে দেন এবং অন্যদেরটাও গ্রহণ করেন।
৪. ইতিবাচকতা একজন নেতা তার সদস্য ও যাবতীয় সমস্যা দিনের পর দিন সামলে চলতে পারেন। এর একমাত্র কারণ হলো, আদর্শ নেতারা যেকোনো বিষয়ের ইতিবাচক বিষয়গুলো তুলে আনতে সক্ষম। তারা নিয়মিত বাধাগুলোকে টপকে যেতে পারেন।
৫. কাজে পরিচয় সত্যিকার নেতারা জানেন, মুখে নয় কাজ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সদস্যদের মনে স্থান করে নিতে হয়। কর্মীদের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থেকে নেতাদের কাজের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হয়। নির্দিষ্ট উপায় এবং কৌশলে কর্মীদের সঙ্গে কাজ করলে কর্মযজ্ঞ নির্দিষ্ট গণ্ডিতে আবদ্ধ হয়ে পড়বে।
৬. স্বচ্ছতা বজায় রাখুন কর্মীদের অন্ধকারে রেখে কাজে সফলতা অর্জন সম্ভব নয়। নেতা যা বলবেন এবং করবেন তা যেন সবার কাছে প্রত্যক্ষ হয়। একই পথে দলকে পরিচালিত করতে হবে। আপনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এবং কর্মপন্থা কর্মীদের কাছে স্পষ্ট রাখাটা নেতাদের অন্যতম আদর্শ হওয়া উচিত।
৭. প্রয়োজনে সহায়তা চাওয়া শুধু দলের সদস্যরাই নেতাকে সহায়তা করতে পারেন না। নেতার শুভাকাঙ্ক্ষী, পরামর্শদাতা থাকবে। তারা নেতাকে বিভিন্ন জটিল পরিস্থিতিতে সুপরামর্শ দিয়ে পরিচালিত করবেন। একজন নেতার অন্যতম উৎস হবে এসব ক্ষেত্র।
৮. বাস্তব উদ্দীপনা উপলব্ধি করা নেতৃত্ব প্রদান কোনো গতানুগতিক চাকরি নয়। যদি নেতা সব বিষয় গতানুগতিক ভাবে নেন তবে বেশি দূর এগোনো সম্ভব নয়। নেতাকে তার আত্মোপলব্ধি অনুভব করতে হবে। আদর্শ নেতা নিজের ভেতরে বুঝকে নিজেকে প্রশ্ন করেন। তাদের নেতৃত্ব প্রদানের কারণ বুঝতে হবে। প্রত্যেক কাজের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অনুভব করে সে অনুযায়ী উদ্দীপনার সঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর..
এই পত্রিকার সকল সংবাদ, ছবি ও ভিডিও স্বত্ত্ব সংরক্ষিত © ২০২১ দৈনিক মাতৃজগত    
কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Bangla Webs
banglawebs999991