মোঃ গোলাম মোস্তফা স্টাফ রিপোর্টার: পাঁচটি ফার্মের সমন্বয়ে গঠিত দত্তনগর বীজ উৎপাদন খামার যার দুর্নীতির যেন শেষ খুজে পাওয়া একেবারেই দুরূহ ব্যাপার।একের পর এক অনিয়মের সংবাদে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। গত ১৪ মে ২০২৪ ইং তারিখে গোকুলনগর কৃষি ফার্ম হতে এক গাড়ি কাঠ সরকারী কাজের কথা বলে কুশাডাঙ্গা এবং নেপার ‘স’ মিলে চিরাই করতে নিয়ে যায়।উক্ত কাঠের বৈধতার জন্য ফার্ম কতৃপক্ষ একটি চিঠি প্রদান করেন যার বর্ণনা অনুযায়ী অতিরিক্ত কাঠ নিয়ে যায় যা স্থানীয় কিছু দত্তনগর বাজারের ব্যবসাদারের মাধ্যমে বিক্রির প্রমান পাওয়া যায়।চিঠিতে উল্লিখিত সকল কাঠকে ডাল বলে গন্য করলেও আদৌ ও সেগুলো ডাল নয় বরং শতবর্ষী গাছ।
অতঃপর গত ১৫ মে ২০২৪ ইং তারিখে গোকুলনগর কৃষি খামারের মধ্যে পাশের করতোয়া নদী খননের প্রচুর মাটির স্তুপ হতে পর্যাপ্ত মাটি কেটে নিজ কাজের জন্য পার্শ্ববর্তী গ্রাম কুশাডাঙ্গাতে নিয়ে যায় এবং উক্ত কাজের সুবিধার জন্য মহেশপুর হতে ভেকু গাড়ি ভাড়া করে আনা হয়।
উপরোক্ত বিষয়গুলো দেশের একটি সুনামধন্য সরকারী প্রতিষ্ঠানকে তীলে তীলে ধ্বংসের মুখে ফেলে দেওয়ার একটা সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমান বহন করে এবং একই সাথে এলাকার প্রতিটি জনসাধারণের মাঝে আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
উপরোক্ত বিষয়ে (জে,ডি)জয়েন ডিরেক্টর জনাব শাহিন এর সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি উপরোক্ত কাঠের বিষয়ে কিছু জানেন না এবং মাটি উত্তোলন বেলা ১০ টার সময় বন্ধ করে দিয়েছি বলে জানান।
ঝিনাইদহ -৩ আসনের সম্মানীত সাংসদ জনাব সালাউদ্দিন মিয়াজি সকল অন্যায় ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহন করলে ও কিছু কর্মকর্তা ও নেতাকর্মীরা তাকে অগ্রাহ্য করে নিজের মতো অপকর্ম প্রতিনিয়ত করেই চলেছে। এলাকার জনসাধারণ মাননীয় সাংসদ ও যথাযথ কতৃপক্ষের মাধ্যমে উক্ত বিষয়গুলোর সুনিদ্রিষ্ট সমাধান চান।