স্টাফ রিপোর্টার – গৌরঙ্গপাল: মিরপুর ১২,মুসলিম বাজার ব্যবসায়ী বহুমুখী সমবায় সমিতি লিঃ বিগত ১৭ বছর বিনা ভোটে সিলেকশন মাধ্যমে নির্বাচন ও ভোটের অধিকার হরণকারী ১৭ বছরের সমস্ত হিসাব চায় বর্তমান কমিটির কাছে মুসলিম বাজারের ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য বৃন্দরা।
যারা আয়ের টাকা লুটপাটের সাথে জড়িত হয়ে, রাজত্ব কায়েম করেছেন তাদেরকে বিচারের আওতায় আনার দাবি করে সংবাদ সম্মেলন করেন ব্যবসায়ী নেতা ও বাজার কমিটির, সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী বশির উদ্দিন ( বহু)
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন – ব্যবসায়ী নেতা আশিক এলাহি, নুরুল হুদা, সিদ্দিকুর রহমান ও মুসলিম বাজারের বিভিন্ন সদস্যরা।এ সময় বশির উদ্দিন (বহু) বলেন,সাজ্জাদ – সেলিম পরিষদ হইতে জোরপূর্বক বিদায়ি সময় সমিতির ব্যাংক অ্যাকাউন্টে কত টাকা জমা ছিল তার আনুমানিক ২,৭২,০০,০০০ টাকা কম বেশি। সাজ্জাদ – সেলিম পরিষদের এরপর হইতে এ যাবত পর্যন্ত কত টাকা মাসিক চাঁদা রয়েছে তার প্রতি সদস্য চাঁদা হল ১২০ টাকা ৯৪৪ জন সদস্য প্রতি মাসে আনুমানিক ১,১৯,২৮০×১২=১৪,৩১,৩৬০×১৬= সর্বমোট ২,২৯,০১,৭৬০ টাকা চাঁদা আদায় ও জরিপানা কত আছে। বর্তমান বাজারের দোকান মালিকের কাছ থেকে১,৬৫,০০০×৩৩৫=সর্বমোট ৫,৫২,৭৫,০০০ টাকা নেওয়া হয়েছে তার সঠিক হিসাব দিতে হবে। প্রতিটি ফাইল হইতে ১,৩০,০০০×৬৫৯= সর্বমোট ৮,৫৬,৭০,০০০ টাকা নেয়া হয়েছে তার সঠিক হিসাব দিতে হবে। পুরাতন বাজারে কতটি দোকান ছিল বর্তমান বাজারে কতগুলো দোকান আছে তা সঠিক হিসাব দিতে হবে। আমরা জানি বর্তমান বাজারে ৩৩৫ টি দোকান আছে কাগজ-কলমে দেখানো হয়েছে ২৬০টি দোকান। এটা যাচাই-বাছাই করে সঠিক হিসাব দিতে হবে পুরাতন বাজারে যাদের দোকান ছিল তাদের অনেকেই বর্তমান বাজারে দোকান পাই নাই যারা পেয়েছেন তাদের সংখ্যা কত এবং যারা পান নাই তাদের সংখ্যা কত যারা পেয়েছেন প্রত্যেকের কাছ থেকে দোকান বাবদ ১,০০,০০০/ ১,৫০,০০০ নগদ টাকা গ্রহণ করেছেন যার কোন রশিদ দেয়নি। এছাড়া বর্তমান কমিটির কাছে আরো ও বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন বশির উদ্দিন বহু তিনি আরো বলেন আমাদের দাবি দাওয়া না মানলে আমরা কঠোর কর্মসূচিতে যাব।