শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:৩৭ অপরাহ্ন
ঘোষনা
মিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ গিয়াস উদ্দিন মামলার ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৪ জন চাঁদাবাজকে গ্রেপ্তার করেছে।   জুলাই ঘোষণাপত্র সবার মতামতের ভিত্তিতে করতে চাই উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সৌজন্য সাক্ষাত, বেলকুচি থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জাকেরিয়া হোসেন। বাসুদেবপুর ইউনিয়ন বিএনপি কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত  রাজশাহীতে (পুনাক) পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ গোদাগাড়ীতে বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা থেকে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে উচ্চ আদালত বেকসুর খালাস দেওয়ায় নেএকোণায় আনন্দ মিছিল। Why Was Bally’s Rebranded As A Horseshoe? How To Be Able To Play The Crazy Time Casino Sport In South Africa Guide: Russian Roulette All An Individual Need To Know

রাজশাহীতে আরএমপি’র চন্দ্রিমা থানায় এজাহারভুক্ত আসামী কে আটক করে ছেড়ে দেন রহস্যজনক এস আই ফারুক 

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১১৪ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানায় এজাহারভুক্ত আসামী কে আটক করে ও মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এস আই ফারুকের বিরুদ্ধে। গত ১৬/২/২৩ ইং তারিখে নুরনবী নামাক এক গার্মেন্টস ব্যবসায়ীর নগদ ২৪৭০০ টাকা ছিনতাই হয়। এ ঘটনায় গার্মেন্টস ব্যবসায়ী নুরনবী বাদী হয়ে চন্দ্রিমা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে। আর এই অভিযোগ তদন্তের দ্বায়িত্ব দেওয়া হয় এস আই ফারুক কে । কিছু দিন পরে নুরনবী তার অভিযোগ অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চন্দ্রিমা থানায় গেলে তাকে এস আই ফারুক নুরনবী কে বলে যে আপনার অভিযোগ টা হারিয়ে গেছে আপনাকে আবার নতুন ভাবে অভিযোগ করতে হবে। পুনরায় নুরনবী আবার ও নতুন ভাবে অভিযোগ করে। তারপর শুরু হলো মুল নাটক দিনের পর দিন ঘুরতে থাকে ভুক্তভোগী নুরনবী। তারপর ২৯/০৪/২৩ ইং তারিখে নুরনবী কে থানায় ডেকে মামলা রুজু করে এস আই ফারুক।যার মামলা নাম্বার ১৯ এরপর বাদী নুরনবী কে নিয়ে এস আই ফারুক সহ আরো দুই জন মোটর সাইকেল নিয়ে আসামী গ্রেপ্তারের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পরে। মামলার বাদীর সহযোগিতা নিয়ে দুই নং আসামী বাবলু কে গ্রেপ্তার করে এরপর মাললার বাদীকে থানায় চলে যেতে বলে এস আই ফারুক। দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করার পর মামলার বাদী নুরনবী এস আই ফারুকের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করতে থাকে। কিন্তু তিনি ফোন রিসিভ করেননি। ঘন্টা পর ঘন্টা অপেক্ষা করার পর এক পর্যায়ে এস আই ফারুক থানার সামনে এসে উপস্থিত হয়ে মামলার বাদী নুরনবী কে বলে বাবলুকে আটক কারার পর এলাকাবাসী আমার ওপর চওড়া হলে আমি জান বাঁচতে আমি ডিসি স্যার জানাই। আমার কাছে হাতকড়া না থাকায় আসামী বাবলু আমার কাছ থেকে পালিয়ে যাই। কিন্তু মামলারবাদীর বক্তব্য ভিন্ন সে আামাদের প্রতিবেদককে জানায় যে আসামী কে ধরার সাথে সাথে সাথে হাতকড়া দিয়ে হাত বেঁধে ফেলে এস আই ফারুক। এরপর আমাকে বললো আপনি থানায় চলে যেতে বলে এস আই ফারুক আসামী কে প্রায় ৪০ মিনিট হাতকড়া পরিয়ে ঘটনাস্থলে বসিয়ে রাখেব সে সময় রাস্তায় পথচারী সহ এলাকাবাসী অনেকেই এ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আছে।প্রায় তিন ঘন্টা পর এস আই ফারুক একটা কথিত ঘটনা সাজিয়ে এসে মামলারবাদী নুরনবী কে জানায় আসমী বাবলু পালিয়ে গেছে।নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক বায়া বালিয়াডাঙ্গার এক ব্যক্তি আমাদের জানান বাবলু কে গ্রেফতারের পরে আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগ ওয়ার্ড সভাপতি রেজাউল মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে তাকে এস আই ফারুকের কাছ থেকে আসামী বাবলু কে ছাড়িয়ে নেন। এ বিষয়ে মামলারবাদী নুরনবী রাজশাহী মহানগর আর, এম, পি পুলিশ কমিশনার বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে এস আই ফারুকে একাধিক বার ফোন করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি। চন্দ্রিমা থানার অফিসার ইনচার্জ মাসুদ পারভেজ আামাদের জানায় ফারুক আসামী ধরতে যাওয়ায় সমরয় আামার কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে যায়। তিন ঘন্টা পর এস আই ফারুক আামাকে জানাই স্যার আসামী বাবলু পালিয়ে গেছে।আসামী বাবলুর নামে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা আছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বোয়ালিয়া জোনের ডিসি বলেন ঘটনা টা আমার জানা নেই তবে আমি ঘটনাটি জানার চেষ্টা করছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর..
এই পত্রিকার সকল সংবাদ, ছবি ও ভিডিও স্বত্ত্ব সংরক্ষিত © ২০২১ দৈনিক মাতৃজগত    
কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Bangla Webs
banglawebs999991