রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৩:৫২ অপরাহ্ন
ঘোষনা
সহস্রাধিক রোজাদারকে নিয়ে ইফতার করলেন সাবেক যুবদল নেতা হাবিবুর রহমান রাব্বি মহানগর উত্তর বিএনপি’র পক্ষ থেকে পল্লবী ৩,নং ওয়ার্ডে ইফতার বিতরণ। সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই- আমিনুল হক বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাব ও মাতৃজগত পরিবারের পক্ষ থেকে ইফতার সামগ্রী বিতরণ গোদাগাড়ীতে ৫ কেজি হেরোইন জব্দ, দুই নারী গ্রেপ্তার মহানগর উত্তর বিএনপি’র পক্ষ থেকে ক্যান্টনমেন্ট থানার ইফতার বিতরণ ঘুসের ৩৭ লাখ টাকাসহ গভীর রাতে গাইবান্ধার নির্বাহী এলজিইডির প্রকৌশলী আটক শিবগঞ্জে  বাক প্রতিবন্ধীকে  ধর্ষণের অভিযোগে আটক ৩ সন্ত্রাস নৈরাজ্যের প্রতিবাদ ও মাগুরায় শিশু আছিয়ার ধর্ষণকারীর বিচারের দাবিতে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে শ্রমিকদলের বিক্ষোভ ঠাকুরগাঁওয়ে ২ ইটভাটায় জরিমানা এবং ৭ দিনের মধ্যে ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ

রোজার শুরুতেই রাজশাহীর ফল বাজারে দামে আগুন

মারুফ আহমেদ 
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল, ২০২২
  • ২৪৪ বার পঠিত

মারুফ আহমেদ রাজশাহীঃ
রোজার শুরুতেই রাজশাহীর বাজারের সব ধরনের ফলের দাম বেড়ে গেছে। গতকাল সোমবার নগরীর সাহেববাজার, কোর্টবাজার ও শালবাগান বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। এ নিয়ে সাধারণ মানুষ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, তাদের কিনতে হয়েছে বেশি দামে। তাই বিক্রিও করছেন বেশি দামে।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি ফলের দাম ১০-৫০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে।

যেমন তরমুজের দাম গত শনিবার ছিলো ৩৫-৪০ টাকা কেজি। রোজার প্রথম দিনে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০-৫০ টাকা কেজিতে। আপেল ১৮০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪০ টাকা, বাসপাতি ২১০ থেকে বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ২২০-২৪০ টাকায়। খেজুর গত বছরের তুলনায় এবার কেজি প্রতি দাম বেড়েছে ৪০-৫০টাকা। রোববার সাহেববাজারে ১৮০-৮৫০ কেজি দরে খেজুর বিক্রি করতে দেখা যায়।

শুধু তাই নয়, কমলা ২০০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪০ টাকায়। মালটা বিক্রি হচ্ছে ১৮০-১৯০টাকা কেজি দরে। বেদানা ৩০০ থেকে বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৩৫০-৪০০ টাকা কেজি দরে।
সাহেববাজারের ফল ব্যবসায়ী রাব্বি বলেন, কয়েকদিন ধরে তাদের ফল কিনতে হচ্ছে আগের চেয়ে বেশি দামে। তাই বাধ্য হয়ে তাদেরও একটু বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। তরমুজ বিক্রেতারা জানান,হঠাৎ করে শনিবার তরমুজের নতুন চালানে মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় তাদের বর্ধিত মূল্যে বিক্রি করতে হচ্ছে।

সাহেব বাজারে ফল ক্রেতা মোঃ রেজাউল বলেন, সারাদিন রোজা রাখার পরে তো আর ডাল ভাত খেয়ে ইফতার করা যায় না। তাই পরিবারের সদস্যদের জন্য একটু ফল নিতে এসে আহম্মক সেজে গেছেন। প্রতিটি ফলের মূল্য ২০-৫০ টাকা কেজিতে বেড়ে গেছে। কর্তৃপক্ষের বাজার মনিটরিং করা দরকার।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই পত্রিকার সকল সংবাদ, ছবি ও ভিডিও স্বত্ত্ব সংরক্ষিত © ২০২১ দৈনিক মাতৃজগত    
Developed By Bangla Webs
banglawebs999991