ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার চন্দ্রপুর গ্রামের কৃতি সন্তান শিক্ষাবিদ আব্দুর রশিদ খন্দকার আর নেই। গত ২৩ এপ্রিল দিবাগত রাত সাড়ে ৯টায় ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। তিনি স্ত্রী ও ৪ সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
আব্দুর রশিদ খন্দকার এলাকায় একজন আদর্শ শিক্ষক ও সমাজ হিতৈষী হিসেবে পরিচিত লাব করেন। তাঁর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তিনি নীডস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য প্রকৌশলী নাজমুল হুদা খন্দকারের পিতা আব্দুর রশিদ খন্দকারের গতকাল বাদ জোহর চন্দ্রপুর ঈদগাহ মাঠে জানাজার নামাজ শেষে মরদেহ স্থানীয় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
আব্দুর রশিদ মাস্টারের মৃত্যুতে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেছেন।
মরহুমের জানাজার নামাজে উপস্হিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জহিরুল হক খোকন, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মাইনুল হোসেন চপল ও আখাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল মনসুর মিশন, কসবা পৌর বিএনপি সাবেক সভাপতি আলী আশরাফ, বিএনপি নেতা আলমগীর, মুলগ্রাম ইউনিয়ন বিএনপি সাবেক সভাপতি আবু ইউছুফ মিন্টু মহাজন, সাবেক সাধারন সম্পাদক এনামুল হক নুরু, ,বিএনপি নেতা বাবুল গাজী, যুবদল নেতা শাহিন গাজী, বিএনপি নেতা জসিম উদ্দিন, মামন সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ শরিক হয়ে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।