লালমোহন-তজুমদ্দিন উপজেলা নিয়ে গঠিত ভোলা-৩ আসন। এসময়ে বিএনপি-জামায়াতের আমলে যে আসন ছিল অবহেলিত আর সন্ত্রাসের জনপদ। আজকের সেই ভোলা-৩ আসনে সংসদ সদস্য নূরুন্নবী চৌধুরী শাওনের জাদুকরী ছোঁয়ায় এখন বইছে উন্নয়নের জোয়ার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মেনে লালমোহন-তজুমদ্দিন উপজেলার প্রতিটি গ্রাম-গঞ্জ ছুটে বেড়াচ্ছেন এমপি শাওন। এই দুই উপজেলার এমন কোনো স্থান নেই, যেখানে পায়ের চিহ্ন নেই তাঁর। প্রতিটি বালি কণা-ই স্বাক্ষী এমপি নূরুন্নবী চৌধুরী শাওনের পদচিহ্নের।
ভোলা-৩ আসনের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে প্রতিনিয়ত ঘাম ঝরাচ্ছেন তিনি। এমপি শাওনের পরিশ্রমে এগিয়ে যাচ্ছে লালমোহন-তজুমদ্দিনের উন্নয়ন-অগ্রগতি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রূপরেখা বাস্তবায়নে এমপি শাওন যেন এক আপোষহীন সৈনিক।
২০১০ সালে উপ-নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়ে ভোলা-৩ আসনে চমকপ্রদ উন্নয়ন করেছেন নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন। নিজ এলাকার জনগণের পাশে নিজেকে নিয়াজিত রেখে উপাধি পেয়েছেন ‘দ্বীপবন্ধু’। যেকোনো দুর্যোগে তিনিই সবার আগে ছুটে গিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কাছে। তাদের দুর্ভোগ লাঘবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে সর্বোচ্চ সহায়তা করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের। বর্তমানেও যে ধারা অব্যাহত রেখেছেন এমপি শাওন। যেসব কর্মকাণ্ডের কারণে ইতোমধ্যেই লালমোহন-তজুমদ্দিনের মানুষের মনের মণি কোঠায় জায়গা করে নিয়েছেন তিনি।
বর্তমানে অসহায় মানুষের ভরসাস্থল এমপি শাওন। দলের নেতাকর্মীরাও তাঁর নেতৃত্বে রয়েছেন ঐক্যবদ্ধ। তবে এসব নেতাকর্মীদের বিভক্ত করতে এক শেয়ার বাজার ও ব্যাংক লুটেরা পায়তারা শুরু করছে। তার সঙ্গী হয়েছেন; দলের নাম ভাঙিয়ে মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, জমি দখল, গরু চুরি, স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের ইভটিজিংকারী ও জুয়াসহ অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে পদ হারানো গুটি কয়েক নেতাকর্মী ও বিএনপি জামায়াতের আরো কিছু নেতা। যাদের কারোই এলাকায় অস্তিত নেই। তারা এলাকার বাহিরে অবস্থান নিয়ে ফেসবুকের মাধ্যমে স্থানীয় এমপিসহ অন্যান্য জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছেন।
এছাড়া,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার নির্দেশে লালমোহন-তজুমদ্দিনের যে উন্নয়ন করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য শাওন,সেই উন্নয়ন ও তার সম্মানহানীর উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দপ্তরে কাল্পনিক ব্যক্তিদের দিয়ে হয়রানিমূলক অভিযোগ দেওয়াচ্ছেন ওই শেয়ার বাজার ও ব্যাংক লুটেরা।
মূলত ওই লুটেরা ব্যক্তি তার কালো টাকা সাদা করতেই এমন নিকৃষ্ট কর্মকাণ্ডে মেতেছেন বলে দাবী ভোলা-৩ আসনের রাজনৈতিক ও সচেতন মহলের।
তবে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় এমপি নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন যে উন্নয়ন ও দুই উপজেলায় দলকে যেভাবে সুসংগঠিত করেছেন, তা কেউ ক্ষুন্ন করতে চাইলে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করা হবে বলে জানিয়েছেন লালমোহন-তজুমদ্দিন উপজেলার মূল ধারা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।