লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানাধীন ৯নং উত্তর জয়পুর ১নং ওয়ার্ডের মৃত আমিন উল্লহ ছেলে কামাল হোসেন।আপন বড় ভাই আলম ও মায়ের কাছ থেকে ক্রয় করে সাব কবলায় মূলে মালিক হয়।আলম ও তার মা জমি বিক্রয় করে কামালের কাছে হস্তান্তর করে ২০১৩ সালের ২৮শে জুলাই কিন্তু সেই একই জমি ২০১৩ সালের ২৯শে জুলাই একই বাড়ির প্রবাসী আনোয়ার জোর পূর্বক কবলা করে নেয় আলমের কাছ থেকে।এমতবস্থায় নিরূপায় হয়ে কামাল হোসেন থানা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে।
এলাকার লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়,এই জায়গার মালিক কামাল,আলম ও তাদের মা কিন্তু ক্রয়- বিক্রয়ের খবর আমরা জানিনা।কামাল ও আনোয়ারের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবত এই জমি নিয়ে সমস্যা চলে আসছিলো দেখতেছি।জমি উত্তর জয়পুর মৌজার মধ্যে আর তাদের বাড়িটা পড়ছে ১১নং হাজির পাড়ায় ইউনিয়নে।
এই বিষয়ে আলমের সাথে কথা বললে তিনি জানান,আমি ও আমার মা অলরেডি আমার ভাইয়ের কাছে জমি হস্তান্তর করে ফেলেছি কিন্তু আনোয়ার জোর করে সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে এসে আমার থেকে কবলা নেয়।আমরা কবলা না দিলে আমাদের উপর চালাতো নির্যাতন।
এই বিষয়ে কামাল ও আলমের মা বলেন,আমাদের সম্পত্তি আমরা মা ছেলে আমার আরেক ছেলে কামালকে হস্তান্তর করার পর সন্ত্রাসী হামলা করে আমার ছেলে আলমের থেকে জোর করে কবলা নেয় আনোয়ার বাহিনী।
এই বিষয়ে কামাল হোসেন বলেন,আমার পৈত্রিক সম্পত্তি,আমরা দুই ভাই ও আমার মায়ের সম্পত্তি।আমি আমার ভাই আলম ও আমার মায়ের কাছ থেকে ক্রয় করে নিয়েছি ২০১৩ সালের ২৮শে জুলাই কিন্তু ২৯শে জুলাই ভাড়াটে সন্ত্রাসী দিয়ে আমার ভাই আলমের থেকে কবলা করে নেন।জায়গায় মালিক আমি অথচ ক্ষমতার গরমে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আনোয়ার জোর করে দখল নিতে চায়।আমি প্রসাশনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি জানান,এই জমি সংক্রান্ত ঝামেলা শুনেছি অনেক আগে থেকে কিন্তু দুই পক্ষের কেউ আমার কাছে অথবা পরিষদের আসে নাই।তারা আগে এক বার থানায় মামলা করেছে ও থানার মধ্যেমে সার্ভেয়ার দিয়ে কাগজপত্র পরিমাপ করে সমাধান দিয়েছে।এখন ভেজাল কি নিয়ে আমি জানিনা।