সাভার উপজেলায় বনগাঁও ইউনিয়ন ১নং ওয়ার্ড সাধাপুর এলাকায় বিশাল এক সস্ত্রাস বাহিনী নিয়ে ৬৭ শতাংশ জমি দখল করেন মোঃ নজরুল ইসলাম খান। ১২২ শতাংশ জমিতে প্রায় ৪৩ বছর ধরে বসবাস করেন হাজী মোঃ সলিম মোল্লা। পর্যাক্রমে শত্রুতা করে, গোপন সূএে অন্য মানুষ দাতা বানিয়ে জমির দলিল হাসিল করেন নুরুজ্জামান গং। তদন্তে সাপেক্ষে ২০১৬ সালে নুরুজ্জামান গং এর নামে কোর্টে মামলা দায়ের করেন হাজী মোঃ সলিম মোল্লা । বার বার হাজিরা থাকা সত্যে ও কখনো হাজিরা দেন নি কোর্টে। পর্যাক্রমে হাজী মোঃ সলিম মোল্লার মৃত্যু হলে, জমির মালিক হন মোঃ লালমিয়া ।
তা প্রায় ৪ বছর পর হঠাৎ করে উদয় হলেন একই এলাকার প্রভাব শালী মোঃ নজরুল ইসলাম খান, নুরুজ্জামান গং এর নিকট থেকে ৬৭ শতাংশ জমি বায়না সূএে দলিল করে নেন । হাজী মোঃ সলিম মোল্লার নামে আর,এস রেকর্ড কেটে যায়। সাধাপুর মৌজা আর, এস _দাগ নং ৯১৯, ৯২০. এস, এ দাগ নং২১৬. ২০২২ সালে ১১ই নম্বের মাসে সস্ত্রাস বাহিনী নিয়ে দখলে আসেন মোঃ নজরুল ইসলাম খান। এই তথ্য পেয়ে মোঃ লালমিয়ার ছোট ভাই মোঃ ইয়াছিন সাভার মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্তকারী হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হয় ভবানীপুর ক্যাম্পের অফিসার ইনচার্জ মোখলেছুর রহমান।
তাকে জিঙ্গাসাবাদে তিনি জানান, এই মামালার তদন্ত সাপেক্ষে আইনের মাধ্যমে সঠিক বিচার করা হবে। জমিতে ছোট ছোট পিলার ও স্থাপন করা করা হয়। তথ্যের ভিত্তিতে সরোজমিনে সাংবাদিক উপস্থিত হলে, মুখ খুলতে রাজি নয় মোঃ নজরুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের টিম দেখে জমিন থেকে সকল বাহিনী নিয়ে চলে গেলেন তিনি।