সিলেট সুনামগঞ্জে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সিলেটের কয়েকটি উপজেলায় পানি নামতে শুরু করেছে। এখনো ঘরে ফেরা হয়নি বানভাসিদের।আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে চলছে ত্রাণের জন্য হাহাকার।প্রতিটি জেলাই কম-বেশি ক্ষতিগ্রস্ত। যত সময় যাচ্ছে বিভিন্ন এলাকা থেকে বন্যায় নিখোঁজদের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। স্বজনদের কাছ থেকে তথ্যে ভিত্তিতে গতকাল ও আজ মঙ্গলবার আরো ১২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বানের পানিতে ডুবে এবং ভেসে গিয়ে এখন পর্যন্ত সিলেট বিভাগের ২২ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালক হিমাংশু লাল রায়।
তিনি জানান, বিভাগে পানির প্রবল স্রোতে পড়ে নারী, পুরুষ ও শিশুসহ ২২ জনের প্রাণহানি হয়েছে। এর মধ্যে সিলেটে ১৪ জন, মৌলভীবাজারে তিন ও সুনামগঞ্জে পাঁচ জনের প্রাণহানি হয়েছে।
এদিকে পাহাড়ি ঢল আর বন্যায় মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সিলেট বিভাগ। তার ওপর সিলেট নগরীর অধিকাংশ এলাকায় পাঁচ দিন ধরে বিদ্যুৎ নেই। সুনামগঞ্জের বিভিন্ন এলাকাও বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে। এছাড়া উজানের পানি নামতে শুরু করায় সুনামগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলার নিচু এলাকায় পানি বেড়েছে। এতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
এদিকে হবিগঞ্জ সদর আজমিরীগঞ্জ বানিয়াচং লাকাই নবীগঞ্জ বাহুবল ১৫ হাজার পরিবার ৫০ হাজার মানুষ পানি বন্দী বন্যায় কবলিত এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ আশ্রয়ের কেন্দ্রের আশ্রয় নিয়েছেন বন্যার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য হবিগঞ্জ কালেক্টর অফিসে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ফোন নাম্বার ০৮৩১-৬২৩০৬ বাল্লা হবিগঞ্জে খোয়াই নদীর পানি কমতে শুরু করেছে হ