স্টাফ রিপোর্টারঃ ময়মনসিংহ জেলা,ধোবাউড়া উপজেলা ২নং গামারীতলা ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ার খাঁন
সাবেক ধোবাউড়া উপজেলা পরিষোদের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ফুরকান উদ্দিন সেলিম মৃর্ধা ওরুফে পাহাড়ি সেলিম এর,অন্যতম চাঞ্চল্যকর মামলার ১নং আসামি খুনি আনোয়ার খাঁন।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি তদন্ত মোঃ জালাল উদ্দীন এর নেতৃত্বে বিশেষ একটি অভিযান টিম কলসিন্দুর বাজার শ্মশান কলা ও মুরগী মহলে বাসায় অভিযান চালানো হয়।
সংবাদ পেয়ে আমি ঘটনার স্থানে যাই তথ্য ও নিউজ সংগ্রহ করার জন্য,উপস্থিত শত শত জনসাধারণ ও প্রশাসনের সম্মুখে কুখ্যাত খুনি আনোয়ার খাঁন চেয়ারম্যান আমার উপর নিজে অতর্কিত হামলা করেন।
হামলা চলাকালীন আমার হাত থেকে মোবাইল সেট ও গোপন ক্যামেরা জোরপূর্বক ভাবে নিয়ে যায়।
চেয়ারম্যান আনোয়ার খাঁন এর হাতে মোটর সাইকেল এর চাবি দিয়ে আমার চোখের উপর আঘাত করতে চাইলে একটু সরে যাওয়া চোখের কিনারায় গিয়ে লাগে যা অল্পের জন্যে আল্লাহর কৃপায় বেচে যায় আমার চোখ।
পড়ে ঘটনার স্থানে আমার বাবা এসে চিকিৎসার জন্য ধোবাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়,উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফাট করা হয় আমাকে।
২নং গামারীতলা ইউনিয়ন কলসিন্দুর বাজারে কিছু দিন পর পর দোকান লুটপাট ও বাজারের আসে পাশে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাসায় ডাকাতি এবং বিদ্যুৎ দিয়ে আগুনলেগে পুড়ে যায় দোকান এসমস্ত বিষয় নিয়ে কোনো সাংবাদিক নিউজ প্রচার করতে পারবে না কুখ্যাত খুনি চেয়ারম্যান আনোয়ার খাঁন এঁর দিক নিদেশ ছাড়া।
যা আরও সাংবাদিক আমার মতো তাঁর কাছে মা’র দুর ও সরকারি কর্মকতা পি আইও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে ঐ কুখ্যাত খুনি চেয়ারম্যান আনোয়ার খাঁন এর হাতে।
তাঁর বিরুদ্ধে কোনো প্রকার আইনি ব্যবস্তা নিতে পারছি না,আমার জীবনের অনিশ্চিত নিরাপত্তা বুকতে হচ্ছে কুখ্যাত খুনি চেয়ারম্যান আনোয়ার খাঁন ও তাঁর সাংগু পাংগুর জন্য বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে আমাকে।