মোঃ ‌আলতাফ‌ হোসেন বাবু সিনিয়র ক্রাইম রিপোর্টারঃ

রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় একেরপর এক অবৈধ মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পুলিশের সম্পর্ক গড়ে উঠার কারণে মাদক ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নতুন কৌশলে মাদক ব্যবসা জোর তালে চলছে মনে হচ্ছে পুলিশ প্রশাসন যেন জেগে থেকে নিরব ভূমিকায় দেশ ও জাতির সেবায় নিয়োজিত যাতে করে দিন দিন গোদাগাড়ী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ মাদক ব্যবসায়ীদের দখলে এবং এই কারণে প্রতিনিয়ত ঘটছে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি।

পুলিশ প্রশাসন সবই জানেন কে বা কারা এই মাদক সম্রাট কিন্তু জেনে কি লাভ তারা তো নিজেই মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে জড়িত।

তাদের এই জড়িত থাকার বিষয়টি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে সংগ্রহ কালে উঠে আসে এক মাদক ব্যবসায়ীকে মাদক ব্যবসা না করার জন্য অনুরোধ করা হলে সে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বলে আপনারা কি করে বন্ধ করবেন পুলিশ তো আমাদের কাছে রীতিমত মাসিক চুক্তির মাধ্যমে টাকা নেই।সে আরও বলে সাংবাদিক গুনার টাইম আমার নাই ।

গোদাগাড়ী উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মধ্যে গোদাগাড়ী পৌরসভা, কাঁকন হাট পৌরসভা , মাটি কাটা ইউনিয়ন, দেওপাড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন জায়গায় তার মধ্যে ০১,০২ ও ০৩ ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় মাদক ব্যবসায়ীদের নৈরাজ্য যেন বেড়েই চলেছে।

০১ নং ওয়ার্ডের ভাগাইল,পুরাখালি, কাকল বাড়ীয়া গ্রাম,০২ নং ওয়ার্ডের কদম শহর,বাংলাকান্দর, চকপাড়া ও অন্যান্য ওয়ার্ডের খোলাই,মালিগাছা,কাজিহাটা গ্রাম সহ বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে নতুন রূপে মাদক সহ গাঁজা ব্যবসায়ীরা মাথা চাড়া দিয়ে দাপটে ব্যাবসা করে চলেছে কিন্তু মনে হচ্ছে পুলিশ প্রশাসন কিছুই জানেন না।

গত কয়েকদিন পূর্বে রাজশাহী জেলা ডিবি পুলিশের একটি চৌকস দল দেওপাড়া ইউনিয়নের ‌পলাশবাড়ি ব্রীজের উপর থেকে কয়েক জন কে গ্রেফতার করেছে।

বেশ কয়েক গোদাগাড়ী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ কামরুল ইসলাম ও প্রেমতলী তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করে মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

কিন্তু কোন ভাবেই পুলিশ প্রশাসন এই মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করছেনা অথবা ঘুষ গ্রহণের মাধ্যমে গাঁজা ব্যবসায়ীকে গোপনে তারা মদদ দিচ্ছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকল উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।