মোঃমেরাজুল ইসলাম,রংপুর প্রতিনিধিঃ
জুলাইসহ সকল গণহত্যার বিচার, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির রংপুর মহানগর শাখা।
বুধবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে নগরীর শাপলা চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে গ্র্যান্ড হোটেল মোড়, জীবন বীমা মোড়, জাহাজ কোম্পানি ও পায়রা চত্বর প্রদক্ষিণ করে রংপুর সিটি বাজারের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে রূপ নেয়।
বিক্ষোভে অংশ নেন রংপুর মহানগর শিবিরের সর্বস্তরের দায়িত্বশীল, কর্মী ও সমর্থকরা। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের স্লোগান, ব্যানার ও প্ল্যাকার্ডে পুরো এলাকা মুখরিত হয়ে ওঠে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন শিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদের সদস্য ও রংপুর মহানগর সভাপতি নুরুল হুদা।
সভাপতির বক্তব্যে নুরুল হুদা বলেন, “জুলাইসহ সকল গণহত্যার সুষ্ঠু বিচার ও জুলাই সনদের আইনি স্বীকৃতি না দিলে জাতি ক্ষমা করবে না। যারা জুলাইয়ের শহীদদের রক্তের বিনিময়ে ক্ষমতায় এসেছে, তাদের উচিত এই সনদের যথাযথ আইনি ভিত্তি প্রদান করা। যদি তা না করা হয়, আগামী প্রজন্ম তাদের কঠোরভাবে ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা আর কোনো স্বৈরাচার বা একনায়কতন্ত্র দেখতে চাই না। যারা জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিতে চায়, তারাই প্রকৃত গণতন্ত্র ও জুলাই বিপ্লবের চেতনার শত্রু। জনগণের ক্ষমতা জনগণের হাতেই ফিরিয়ে দিতে হবে—এটাই সময়ের দাবি।”
নুরুল হুদা বলেন, “অসংখ্য শহীদের রক্ত ও ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এখন হুমকির মুখে। যারা অরাজকতা ছড়িয়ে দেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে ইসলামী ছাত্রশিবির রাজপথে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলবে। প্রয়োজনে আমরা আবারো ছাত্রজনতাকে সঙ্গে নিয়ে দুঃশাসনের বিরুদ্ধে রাজপথে নেমে আসব।”
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন শিবিরের রংপুর জেলা সভাপতি ফিরোজ মাহমুদ আফ্রিদি, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবিরের সেক্রেটারি আব্দুর রকিব প্রমুখ।
বিক্ষোভ ও সমাবেশ শেষে শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি সমাপ্ত হয়।
জুলাইসহ সকল গণহত্যার বিচার ও জুলাই সনদের আইনি স্বীকৃতির দাবিতে রংপুরে শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাইসহ সকল গণহত্যার বিচার, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির রংপুর মহানগর শাখা।
বুধবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে নগরীর শাপলা চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে গ্র্যান্ড হোটেল মোড়, জীবন বীমা মোড়, জাহাজ কোম্পানি ও পায়রা চত্বর প্রদক্ষিণ করে রংপুর সিটি বাজারের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে রূপ নেয়।
বিক্ষোভে অংশ নেন রংপুর মহানগর শিবিরের সর্বস্তরের দায়িত্বশীল, কর্মী ও সমর্থকরা। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের স্লোগান, ব্যানার ও প্ল্যাকার্ডে পুরো এলাকা মুখরিত হয়ে ওঠে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন শিবিরের কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদের সদস্য ও রংপুর মহানগর সভাপতি নুরুল হুদা।
সভাপতির বক্তব্যে নুরুল হুদা বলেন, “জুলাইসহ সকল গণহত্যার সুষ্ঠু বিচার ও জুলাই সনদের আইনি স্বীকৃতি না দিলে জাতি ক্ষমা করবে না। যারা জুলাইয়ের শহীদদের রক্তের বিনিময়ে ক্ষমতায় এসেছে, তাদের উচিত এই সনদের যথাযথ আইনি ভিত্তি প্রদান করা। যদি তা না করা হয়, আগামী প্রজন্ম তাদের কঠোরভাবে ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা আর কোনো স্বৈরাচার বা একনায়কতন্ত্র দেখতে চাই না। যারা জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিতে চায়, তারাই প্রকৃত গণতন্ত্র ও জুলাই বিপ্লবের চেতনার শত্রু। জনগণের ক্ষমতা জনগণের হাতেই ফিরিয়ে দিতে হবে—এটাই সময়ের দাবি।”
নুরুল হুদা বলেন, “অসংখ্য শহীদের রক্ত ও ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এখন হুমকির মুখে। যারা অরাজকতা ছড়িয়ে দেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে ইসলামী ছাত্রশিবির রাজপথে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলবে। প্রয়োজনে আমরা আবারো ছাত্রজনতাকে সঙ্গে নিয়ে দুঃশাসনের বিরুদ্ধে রাজপথে নেমে আসব।”
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন শিবিরের রংপুর জেলা সভাপতি ফিরোজ মাহমুদ আফ্রিদি, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবিরের সেক্রেটারি আব্দুর রকিব প্রমুখ।
বিক্ষোভ ও সমাবেশ শেষে শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি সমাপ্ত হয়।