দেশের বিভিন্ন স্থানে কিছু হলুদ সাংবাদিকদের কারণে প্রায়সই প্রশ্নবৃদ্ধ হতে হয় দেশের গনমাধ্যম কে। তারই ধারাবাহিকতায় গত ৬ মার্চ ২০২৩ সময় নিউজের অনলাইন পত্রিকা তে প্রচারিত হয় একটি ভূল ও মিথ্যা সম্বলিত রিপোর্ট।যাতে একটি আয়ূর্বেদিক কারখানা যার নাম ন্যাচারাল আয়ূর্বেদিক ল্যাবরেটরিজ বলে উল্লেখ করা হয় তার স্বত্বাধিকারীর নাম সহ সকল তথ্য ভুল, বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন।উল্লেখিত রিপোর্ট এ যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে তারা কোম্পানিটির সূচনা লগ্ন থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত চাকুরী সুবাদ সহ কোনরুপ সুত্রদ্বারাই যুক্ত নয় এবং ছিলেন না।উক্ত রিপোর্ট এ উল্লেখ করা হয় যে এই কোম্পানিতে প্রস্তুতকৃত ঔষধ সমুহের কোন অনুমোদন নেই এবং এখানে যৌন উত্তেজক ঔষধ তৈরি করা হয় যা সম্পুর্ন ভুল ও মিথ্যা প্রচারণা।উক্ত কোম্পানিতে প্রস্তুতকৃত সকল ঔষধ DGDA( Directorate General of Drug Administration) ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর অনুমোদন প্রাপ্ত। প্রসঙ্গত উল্লেখিত কোম্পানির ভবন নির্মাণ এবং উৎপাদন কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও প্রক্রিয়া ও বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর এবং তাদের পর্যাবেক্ষন দলের নীতিমালা অনুসারে পরিচালিত হয়।রিপোর্টিতে উল্লেখিত এমন ভুল ও মিথ্যা তথ্য কেবল উক্ত কোম্পানির শুধু নয় উপরন্তু বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগনের প্রতি ভিত্তিহীন অপমান সূচক মিথ্যা অভিযোগ করে, তাদের মান কে নিচু করা হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয় । উল্লেখযোগ্য যে বেশকিছু দিন যাবত কিছু স্থানীয় অসাধু ব্যক্তি কিছু হলুদ সাংবাদিকের সহযোগীতায় বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানের নামে চাঁদা ও নগদ অর্থ দাবী করে আসছে। ঔষধ তৈরির নীতিমালা ও স্বাস্থ্যবিধি এবং কোম্পানির নিরাপত্তার স্বার্থে, জনসাধারণ এর প্রবেশ নিষিদ্ধ রাখা হয়েছে।তাই উক্ত চাঁদাবাজ দল প্রবেশ করতে না পেরে কোম্পানির নামে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছেন যা অত্যন্ত ঘৃনিতো ও দুক্ষজনক। স্থানীয় জনগণ ও কোম্পানির লিগ্যাল এ্যডভাইজার, এ্যডভোকেট মনোজ কুমার দাস বলেন, প্রকাশিত সময় অনলাইন পোর্টাল এর নিউজের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন এবং সংশ্লিষ্ট প্রশাসন এর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।