২৫ বছর পিতা কর্তৃক পাওয়া রেজিষ্ট্রিকৃত জমিতে গৃহ নির্মাণে তৃতীয় পক্ষ কর্তৃক বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছেন আজহারুল ইসলাম

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ “নতুন আইন দলিল যার জমি তার’
কিন্তু ২৫ বছর পিতা কর্তৃক পাওয়া রেজিষ্ট্রিকৃত জমিতে গৃহ নির্মাণে তৃতীয় পক্ষ কর্তৃক বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছেন জৈনিক আজহারুল ইসলাম?

২৯ বছরের দখলকৃত এবং ২৫ বছরের রেজিষ্ট্রিকৃত জমিতে বসবাস করেও মাত্র ২বছর তৃতীয় পক্ষ আজহারুল ইসলাম এর পিঠ দলিল দাতার কাছ থেকে জমি ক্রয় করে দখল করে হুমকি দিয়ে চলেছেন কতিপয় স্বার্থনেস্বী মহল।

সরেজমিনে জানা গেছে সাতক্ষীরা শহরের মধ্য কাটিয়া নিবাসী আজহারুল ইসলাম ১৯৯৩ সাল থেকে দখলে আছেন কাটিয়া মৌজার সাড়ে ৬শতক জমি।

পিতা স্বয়ং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত, আজহারুল ইসলাম এর জমি দখল পাইয়ে দিতে সেখানে বসবাস করে গেছেন।

পিতার মৃত্যুর কয়েক বছর বেশ নিরবেই ঠিকঠাক থাকা স্বত্বেও
হঠাৎই জানা জায় আজহারুল ইসলাম এর দখলকৃত জমি তিন ভাইয়ের নামে রেজিষ্ট্রি!!..??

তাহার পরেও অতি নম্র ভদ্র আজহারুল ইসলাম নিজের নামীয় তিন ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ২.১৬ জমি নিয়েই সন্তুষ্ট থাকেন এবং তার ছোট ভাই এর নামের আরো ২.১৭ অংশ আপোষ মিমাংসায় আন-রেজিষ্ট্রি সন্তোষ জনক নাদাবী করে নেন।
তাহলে আজহারুল ইসলাম সাদী’র অংশ দাঁড়ায় ৪.৩৩ শতক জমি।

এভাবে সে জমি আজহারুল ইসলাম দখলে থাকার এক পর্যায়ে তৃতীয় পক্ষ কর্তৃক, ২বছর ক্রয় করেছেন এমন অজুহাতে আজহারুল ইসলাম এর দখল ও রেজিষ্ট্রিকৃত জমিতে ঘর নির্মাণে বাঁধাগ্রস্থ করছেন, তৃতীয় পক্ষ সাতক্ষীরা সদরের বৈকারী গ্রামের জৈনিক লিটন হোসেন, তার পিতা, শ্বশুর, শালক, মামা ও কাটিয়া মধ্য-পাড়ার আবুল হোসেন এর পুত্র মিজানুর রহমান।

তাহারা ঘর নির্মাণে বাঁধাগ্রস্থ করছে এবং জবর দখল করে ইতিপূর্বে একটি ঘর ও দখল নিয়েছেন।

এমতাবস্থায় ২৯ বছরের পৈতৃক সূত্রে দখল ও ২৭ বছরের রেজিষ্ট্রিকৃত পৈতৃক জমিতে আজহারুল ইসলাম শাহাবুদ্দীন আহমদ দু ভাই এর ৪.৩৩ শতক জমি যাহাতে তৃতীয় পক্ষের জবরদখল ও হুমকি হইতে নিষ্কৃতি পান সে বিষয়ে জরুরি হস্তক্ষেপ এর জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

৩০/৩/২০২২ তারিখ সন্ধ্যায় কাটিয়া মধ্য-পাড়ার আবুল হোসেন এর ছেলে মিজানুর রহমান ও ৩১/৩/২০২২ তারিখে জবরদখলকারী লিটন ও তার শ্বশুর পুনরায় আজহারুল ইসলাম এর জমিতে ঘর না করতে হুমকি দিয়ে যান।

উল্লেখ্য “কথায় বলে শক্তের ভক্ত নরমের জম” ইতি পূর্বে আজহারুল ইসলাম এর একটি ঘর লিটন হোসেন ও তার পিতা দখল নেয়ার দিন জেলা সদরের বাহিরে ঘাকাকালীন আজহারুল ইসলাম ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কাটিয়া ফাঁড়ির ইনচার্জ মিজানুর রহমান কে মেবাইলে অবহিত করলে কাটিয়া ফাঁড়ি ইনচার্জ বলেন কাউকে দিয়ে একটা লিখিত অভিযোগ লিখে জমা দিয়ে যেতে বলেন।

এমতাবস্থায় আজহারুল ইসলাম এর স্ত্রী একটি অভিযোগ লিখিতভাবে কাটিয়া ফাঁড়ি ইনচার্জ মিজানুর রহমান এর কাছে নিয়ে গেলে তিনি অভিযোগটি গ্রহণ না করে ফিরিয়ে দেন।

প্রশাসনের এমন গাফিলতির কারণে পুনরায় পুলিশ প্রশাসনের কাছে না গিয়ে সাংবাদিকদের দারস্থ হয়।