
ষ্টাফ রিপোর্টার: সৈয়দ উসামা বিন শিহাব
বিদেশে পড়াশোনা, কাজ বা স্থায়ীভাবে বসবাসের স্বপ্ন এখন আর এত দূরের নয়। পরিকল্পনা, সঠিক দিকনির্দেশনা এবং অভিজ্ঞ পরামর্শ থাকলে বিদেশে সুযোগ তৈরি করা সহজ। সেই লক্ষ্যেই ২০২২ সালের ১ জুলাই যাত্রা শুরু করে ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইমিগ্রেশন কনসালটেন্সী।
প্রতিষ্ঠানটি শুরু থেকেই কাজ করে আসছে আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন, ভিসা এবং বিদেশে সুযোগ বিষয়ক পরামর্শ এছাড়াও বিভিন্ন কনসালটেন্সী সেবা নিয়ে। ক্লায়েন্টদের বাস্তব চাহিদা অনুযায়ী সঠিক গাইডলাইন, ডকুমেন্টেশন ও আইনি তথ্য প্রদান করে দ্রুত আস্থা অর্জন করেছে এই প্রতিষ্ঠানটি।
বর্তমানে ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইমিগ্রেশন কনসালটেন্সী কাজ করছে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দেশে, যার মধ্যে রয়েছে সৌদি আরব, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, বেলারুশ, সার্বিয়া, মালয়েশিয়া এবং সাউথ কোরিয়া, এছাড়াও আরও কয়েকটি ইউরোপ ও এশিয়ান দেশ। প্রতিটি দেশের প্রক্রিয়া অনুযায়ী ভিসা ও কনসালটেন্সী সেবা প্রদান করা হয় ক্লায়েন্টের সুবিধা অনুযায়ী।
প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা মো: জামাল হোসেন বলেন,
“আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পেশাদার পরামর্শের মাধ্যমে মানুষকে নিরাপদ ও আইনি পথে বিদেশে সুযোগ তৈরি করতে সাহায্য করতে। প্রতিটি ক্লায়েন্টের কেস আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করে সঠিক সমাধান দেওয়া আমাদের প্রধান দায়িত্ব। ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইমিগ্রেশন কনসালটেন্সী গড়ে উঠেছে এমন একটি উদ্দেশ্য নিয়ে, যাতে মানুষ ভিসা বা বিদেশে যাওয়ার প্রক্রিয়ায় ভুল তথ্য বা প্রতারণার শিকার না হয়। আমরা চাই মানুষ বিদেশে যাওয়ার পথে যেন সচেতন সিদ্ধান্ত নেয়। আমাদের ভূমিকা হচ্ছে পরামর্শ দেওয়া, যেন তারা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে সঠিক পথে এগোতে পারে।”
প্রতিষ্ঠানটি কনসালটেন্সী সেবা প্রদান করছে, যেখানে ভিসা প্রক্রিয়ার আইনি কাঠামো, ডকুমেন্টেশন, ও আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে পূর্ণ গাইডলাইন দেওয়া হয়।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান তরুণ প্রজন্ম বিদেশে কাজ ও পড়াশোনার সুযোগ খুঁজছে। সেখানে পেশাদার কনসালটেন্সী প্রতিষ্ঠানগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইমিগ্রেশন কনসালটেন্সী সেই প্রয়োজনীয় সেবা নিশ্চিত করছে পেশাদারিত্বের সঙ্গে।