আলমগীর হোসেন সাগর গাজীপুর জেলা প্রতিনিধি :- রুমা (১৭) ও ঝুমা (১৩) প্রতিজ্ঞা ছিল একসঙ্গে থাকব। আমার বাবা-মা আমদের (ছদ্মনাম) দুই বান্ধবী। তাদের মধ্যে রয়েছে গভীর সম্পর্ক মেনে নিতে পারেনি। আমাকে ইচ্ছের বিরুদ্ধে প্রেমের সম্পর্ক। তাদের সম্পর্ক ছিন্ন করতে উভয় বাসা বিয়ে দেওয়া হয়েছে। বান্ধবীকে ছেড়ে থাকতে পারব বদলসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে পরিবার। তারপরও না। তার জন্য স্বামীর সংসার ত্যাগ করেছি। রুমার তাদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ চলতে থাকে। এক শাশুড়ি জানান, ‘সাত মাস আগে ছেলের বিয়ে দিয়েছি। পর্যায়ে রুমাকে বিয়ে দেয় তার পরিবার। স্বামীর বাড়ি এরপর থেকে পুত্রবধূ এক একটা সমস্যা সৃষ্টি করে। থেকে ঝুমার সঙ্গে দেখা করতো রুমা। সব সময় এক চলেছে। রুমার বান্ধবী সোমবার আমাদের বাড়িতে সঙ্গে থাকার জন্য গত সোমবার (২১ নভেম্বর) দুপুরে রুমার স্বামীর এসে আমার পুত্রবধূকে বিয়ে করার দাবি করে। রুমার বাড়িতে এসে ওঠে ঝুমা। রুমার স্বামীর বাড়ি স্বামী জানান, ‘বিয়ের পর থেকে ক্রমেই তার গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার ডোমবাড়িচালা গ্রামে। এ সমকামিতার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠে। চারটি ডায়রি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। স্বজনদের ভরা রয়েছে তাদের প্রেমের গল্প। সোমবার দুপুরে জিজ্ঞাসাবাদে তরুণীরা জানায়, তাদের মধ্যে প্রেমের রুমার বান্ধবী আমার বাড়িতে অবস্থান করে।
সম্পর্ক রয়েছে। একে অপরকে ছাড়া থাকতে পারবে সেও আমাকে বিয়ে করতে চায়।’ রুমার মা বলেন, না। প্রয়োজনে তারা জীবন দেবে। দিনভর চলে দেন- ‘আমার মেয়ে এমন ছিল না। ঝুমার খপ্পরে পড়ে এমনটি দরবার। রাতে দুই পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে করেছে। শত চেষ্টা করেও মেয়েকে ফেরাতে পারিনি । রুমা তার স্বামীকে তালাক দেন। রুমা ময়মনসিংহ এ লজ্জা থেকে আমার মরণ ভালো।’ তেলিহাটি জেলার গফরগাঁও উপজেলায়। আর ঝুমার বাড়ি একই ইউনিয়ন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. তারেক হাসান জেলার হালুয়াঘাট উপজেলায়। তাদের পরিবার শ্রীপুর বাচ্চু জানান, খবর পেয়ে সোমবার সন্ধ্যায় ওই বাড়িতে উপজেলার জৈনাবাজার এলাকায় ভাড়া থাকতো। দুই আসি। সকলের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি ওই দুই কিশোরীর স্বজনরা জানান, তাদের সম্পর্কের বিষয়টি কিশোরী একে অপরকে ছাড়া থাকতে পারবে না। পরে জানার পর নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হয়। ব্যর্থ হয়ে দুই পরিবারের সদস্যরা আলোচনা করে রুমা তার রুমাকে বিয়ে দেন বাব-মা তাতে বিপত্তি বেড়ে যায়। স্বামীকে তালাক দেয়। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দুই কিশোরী বেপরোয়া হয়ে ওঠে। স্বামীর বাড়ি থেকে মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, এ বিষয়ে কেউ থানায় পালিয়ে ঝুমার সঙ্গে দেখা করতো রুমা। রুমা বলেন, অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে “আমার সঙ্গে ঝুমার গভীর বন্ধুত্ব রয়েছে। আমাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।