উপজেলায় বনগাঁও ইউনিয়নে গান্ধারিয়া নগরকোন্ডা এলাকায় একটি সমিতির নাম ধারন করে চলছে ক্ষমতার অপব্যবহার । ২৯৫/৭৫ নং ভি পি কেসের জমিতে তৈরি হচ্ছে, রাতারাতি বিল্ডিং, ভুগান্তিতে পড়েছে গ্রামের অসহায় মানুষ। সমিতির দোহাই দিয়ে গড়ে তোলে লক্ষ কোটি টাকার পাহাড়। ক্ষমতার অপব্যবহার করে মুক্তি যুদ্ধা সেজে দীর্ঘদিন যাবৎ দেশ ও মানুষের ক্ষতি করে আসছে, মিজানুর রহমান । ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতার সময় মোঃ মিজানুর রহমানের বয়স মাএ ৪ বছর, ২২_০৪_১৯৬৮ সালে তাহার জন্ম। গোপালগঞ্জ মোকছেদপুর এলাকায় মোঃ মফিজ উদ্দিন শিকদারের ছেলে মোঃ মিজানুর রহমান, আইডি নং ৩৫২৭ ভারতীয় সাত খনেড নং ৭৫০২, কল্যাণ ট্যাষ্ট নং ১৫৫৮ সেনাবাহিনীর সিপাই পদ ব্যবহার করে চলতো। মূলত সেনাবাহিনীর কোনো অংশই তাহার মধ্যে খুজে পাওয়া যায় নি। ভোটার নং ২৬২৫৫১০২২১৪৮ পেশাগত ব্যবসা হিসাবে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন।
সাভার থানা অসহায় পরিবার পূর্ণবাসন বহু মুখী সমিতি লিঃ। রেজিস্ট্রার নং ৪৮\২০০২ , সভাপতি আওলাদ থাকা কালিন তার সাইন নকল করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন কিছু নাম ধারী সস্ত্রাস বাহিনীর দল, তাদের মধ্যে রয়েছে _ জহিরুল ইসলাম (বাবু) মোঃ মিজানুর রহমান, মোসা : রহিমা এদের নামে সহ কারি জর্জ আদালতে মামলা হয়, মামলা নং ৪০৪/১৪ । শাহ আলম মজুমদার অরফে লিটন নিজেকে সভাপতির দাবিদার করেন, তিনি যে, প্রথমে সদস্য পদে থেকে,পরবর্তীতে একই কমিটির ক্যাসিয়ার পদে দায়িত্ব পালন করেন, তার পরে আবার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন, সরকারি লিখিত ভাবে এদের কোনো কমিটিই নেই, তবে কিসের জোড়ে তুলছে রাতারাতি বিল্ডিং হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা । এদের জন্য সমাজ এবং রাষ্ট্রের চরম ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। মোঃ এমাদুল, মিলন, শফিউল্লা, মোবারক, মাওলানা সাঈদ, মাওলানা রফিক, আবুল, বিল্লাল, হোসেন গং সহ প্রায় ৪০/৪৫ জনের কাছে শাহাজালাল মজুমদার অরফে লিটন, বাবু, ও মোঃ মিজান সহকারে জমি বিক্রি করেন। সাভার থানা অসহায় পূর্ণবাসন বহু মুখী সমিতির বর্তমানে নির্বাচিত কমিটির সভাপতির দায়িত্বে আছেন, মির মেহেদী হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ আওলাদ হোসেন ।