আজ বাংলাদেশের ৫১ তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। যার পথ ধরে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিশ্বের মানচিত্রে নতুন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল বাংলাদেশ নামের ভূখণ্ডের।
সময় পেরিয়েছে।
বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও এগিয়েছে। মাথাপিছু আয়, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে দৃশ্যমান পরিবর্তন, বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ ও দেশজ উৎপাদন বৃদ্ধি, বৈদেশিক বাণিজ্য বৃদ্ধি, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও ব্যবহার এবং সম্পদ উৎপাদন ও আহরণ দৃশ্যমানভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
অনেক প্রাপ্তি নিয়ে এবার স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপিত হচ্ছে। গত বছর এমন করোনা মহামারির সময়ে দিবসটি উদযাপিত হয়েছিল। বর্তমানে মহামারি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। তাই স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে এবার স্বতস্ফুর্ততা থাকবে বেশি।
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ির’দেশ আখ্যা দেয়া হয়েছিল। স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে এসে দারিদ্র্য আর দুর্যোগের বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উত্তরণের পথে।
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধিসহ আর্থ-সামাজিক প্রতিটি সূচকে এগিয়েছে বাংলাদেশ।
এ প্রাপ্তি নিয়েই এবার জাতি স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করবে।
মহান স্বাধীনতা দিবস ও সুবর্ণজয়ন্তীর ৫১ বছর উপলক্ষে আজ সকালে ৩২ নং ধানমন্ডিতে,
জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ!