কে এম নাছির উদ্দিন সিনিয়র ক্রাইম রিপোর্টারঃ
আমাদের সিরাজগঞ্জ জেলা বাসির গর্ভ পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার অপুমানবিক কবির বিন আনোয়ার পদ্মা সেতু উদ্বোধন নৌকা ডুবে যায় । সে সময় কিছু মানুষের জীবন বাঁচায় এতে করে সোশ্যাল মিডিয়ায় যে সকল ছেলে রা পদ্মা সেতু উদ্বোধন দেখতে এসে নৌকা ডুবে পদ্মায় তলিয়ে যায় তাদের জীবন বাচিয়ে তিনি একটা বিশাল সম্মান এবং সকলের তাকে Tofail Ahmed স্যালুট জানাই এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় ছয় থেকে সাত জন ব্যক্তি তাদের নিজস্ব ফেসবুক পেজে কবির বিন আনোয়ার কে স্যালুট জানাই ।
একজন কবির বিন আনোয়ার। আপনার প্রতি শ্রদ্ধা আরো বেড়ে গেলো।আজ পদ্মা সেতু উদ্ভোদন অনুষ্ঠান শেষ করে যখন আমাদের সাথে যোগ দেবার উদ্দেশ্যে প্রমত্তা পদ্মা নদী দিয়ে আসছিলেন তখন মাঝ নদীতে কিছু জটলার মতো দেখতে পান,যদিও স্পীড বোডের লোকেরা বলেছিলো স্যার তারা হয়তো মাছ ধরছে,কিন্তু তার বিচক্ষণতা দিয়ে এগিয়ে যান এবং দেখতে পান নৌকা ডুবে গেছে।তখন সবাই যখন চলে যেতা চেয়েছিলো তখন বিচক্ষণতা ভাই বলে উঠলো আমি বেচে থাকতে এতোগুলা মানুষকে বিপদে রেখে যাবো না।সত্যি ভাই আপনি বলেই সম্ভব হয়েছে।এক দুঃসাহসিক অভিযান এবং আপনার যোগ্য নেতৃত্বে এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে ২৩ জনের মাঝে ২২ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।স্যালুট ভাই আপনাকে।
উল্লেখ্য এরা সবাই বরিশাল ভোলার ছিলো।
নদী পুত্র কবির বিন আনোয়ার( অপু)
ভাই ছেলুট আপনাকে আপনার উসিলায় বেচে গেলো কত গুলো মানুষের প্রাণ।
২৫ জুন শনিবার পদ্মা সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে ইসা বেলা ফাউন্ডেশনের একটি রিসার্চ বোট (এমভি তূর্য)-তে চড়ে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছিলেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার অপু । এসময় দূরে নদীতে একটি ট্রলার ডুবে গেছে দেখতে পেয়ে সেদিকেই এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন সচিব মহোদয়। ট্রলার ডুবে যাওয়ার বিষয়টি ভালো করে কেউ দেখতে না পেলেও মানুষগুলো পদ্মায় সাঁতার কাটছে দেখে অনেকে বলছিলো- তারা হয়তো মাছ শিকার করছে। কিন্তু দুর্যোগে দুর্বার কবির বিন আনোয়ার! বিচক্ষণ সচিব মহোদয়ের নির্দেশে তাই দুর্ঘটনাস্থলের দিকেই এগিয়ে যায় ‘এমভি তূর্য’। দ্রুত ফোন করে জাজিরা থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি স্পিডবোটও ডেকে আনেন তিনি। ততক্ষণে প্রমত্তা পদ্মার ঢেউয়ের সাথে যুদ্ধ করে ডুবে যাওয়া ট্রলারের যাত্রীরা প্রায় নিথর।
কবির বিন আনোয়ার অপু ভাই এবং তার সফর সঙ্গীদের সাহসিকতা ও তাৎক্ষণিক পদক্ষেপে ট্রলারের মোট ২৩ জন আরোহীর মধ্যে ২২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়। উদ্ধারের পর গুরুতর অসুস্থদের স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জানা যায় আরোহীদের সবাই ভোলা-বরিশালের বাসিন্দা, তারা পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠান দেখে ঢাকায় ফিরছিলেন।
নিজের বিচক্ষণতা ও সাহসিকতায় ২২টি জীবন রক্ষা করায় মাননীয় সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার অপু ভাই কে জানাই৷ মুজিবীও শুভেচ্ছা অভিনন্দন ধন্যবাদ ছেলুট, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।