গাইবান্ধা জেলা ব্যুরো প্রধানঃ অভিভাবকদের তার আদরের সন্তানের প্রতি সচেতনতা ও দায়িত্ব আরে বেশি বেশি বাড়ানো খুবেই প্রয়োজন।
সরজমিন গিয়ে জানা যায়,
বিশেষ করে গাইবান্ধা শহরের বিভিন্ন হাই স্কুল পড়ুয়া ছাত্ররা
৮ম শ্রেণী থেকে ৯ম ও ১০ম শ্রেণীর কিশোররা স্কুল ছুটি শেষে তারা শহরের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে নেশায় আসক্ত হচ্ছে।
আপনি অভিভাবক হয়তো মনে করছেন আপনার কিশোর ছেলেটা নেশা কি বোঝে না অনেক ভালো কিন্তু সেই ছোট্ট কিশোর ছেলেটা নেশায় আসক্ত হয়ে গেছে।
কিশোর বয়সের ছেলেদের লাগাম টানতে না ধরতে না পারলে অভিভাবক হিসাবে সারাজীবন আপনাকে পস্তাতে হবে।
কিশোর বয়সের ছেলেদের মধ্যে আবার লিডার রয়েছে তারা একে একে সকল কে একএে করে স্কুল ছুটি ও প্রাইভেট কোচিং শেষে শহরের বিভিন্ন ফাঁকা জায়গায় গিয়ে নেশায় আসক্ত হচ্ছে।
কিশোর বয়সের হাই স্কুল পড়ুয়া ছাত্ররা যখন নেশার টাকা জোগাতে পারবে না
তখন তারা কিশোর গ্যাংক শহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িয়ে যাবে।
তাই এখনেই সময় আপনার অনেক আদরের সন্তান কোথায় যাচ্ছে, কার সাথে মিশে কি করছে,
স্কুল ছুটি ও প্রাইভেট কোচিং শেষ হওয়ার সাথে সাথে বাসায় যাচ্ছে কি না।
এই বিষয় গুলো নিয়ে বেশি বেশি সচেতনতা বাড়াতে হবে
শুধু শিক্ষকের উপর ভরসা রাখলে হবে না।
সন্তান টা আপনার আপনার সন্তান নেশায় আসক্ত হবে
সারাজীবন ক্ষতিটা আপনার হবে।