শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১০:০৫ পূর্বাহ্ন
ঘোষনা
সোনারগাঁয়ে এমপি কায়সারকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেওয়ায় মানব বন্ধন রাজশাহীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মূলহোতাসহ ১১ গ্রেপ্তার *বিএডিসি দত্তনগর কৃষি খামার যখন দুর্নীতির স্বর্গ স্থল* জাতীয় শ্রমিক লীগ রাজশাহী মহানগর মতিহার থানা শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত শাহজাদপুর উপজেলা পরিষদের পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার কালীগঞ্জ উপজেলা আইনশৃংখলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটের আদিতমারীতে বিদ্যালয়ে আগুন দুটি কক্ষ পুড়ে ছাই ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলায় মন্দিরে কারা আগুন দেয় জানা যায়নি, হত্যাকাণ্ডে জড়িত শতাধিক ব্যক্তি সাংবাদিক সুনির্মল সেনের ওপর হামলা, জাতীয় গণমাধ্যম কমিশন সিলেট বিভাগীয় কমিটির নিন্দা চট্টগ্রামস্থ পাহাড়তলী থানা এলাকায় এক কেজি গাঁজাসহ গ্রেফতার এক

বাঘায় পৌররাস্তা নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার এর অভিযোগ। 

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৪ জুলাই, ২০২২
  • ১৮২ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

রাজশাহীর বাঘায় পৌরসভাধীন রাস্তা পুনঃনির্মাণের কাজে আগের ব্যবহৃত ইট ও পিচ তুলে সেই মালামাল নতুন নিম্মমানের ইটের খোয়ার সঙ্গে মিশিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এলাকা বাসীর অভিযোগ।

পৌরসভা প্রকৌশল সুত্রে জানা যায়, কুয়েতি ফান্ডের অর্থায়নে এ প্রকল্পের আওতায় বাঘা পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ড ( জগো ডাক্তারের বাড়ি হতে গাওপাড়া জালাল উদ্দীন ক্যারানী এর বাড়ি, সুরাফ উদ্দিন এর বাড়ি হতে শুরু হয়ে অধ্যক্ষ বজলুর রহমানের বাড়ি হয়ে তৌহিদ মেম্বারের বাড়ি পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ৩শত মিটারের নতুন কার্পেটিং এর কাজ চলমান।

রাস্তা নির্মাণে আনুমানিক দুই কোটি টাকা ব্যয়-বরাদ্ধ নির্ধারণ করা হয়েছে। পৌরসভার ২ হাজার ৩ শতমিটারের ওই কাজের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মিম কন্সট্রাকশন।

স্থানীয় ও প্রকল্প সূত্রে জানায়, রাস্তার কাজে ৩ ইঞ্চি ভালো মানের খোয়ার কার্পেটিং করার কথা থাকলেও দেড় থেকে ২ ইঞ্চি করা হচ্ছে । সেই সাথে ১০ ফিট প্রস্থের রাস্তার দুপারের এজিং রিং এর কাজে আগের পুরনো ইট এর ব্যবহার করা হয়েছে। পিচ তুলে সেই মালামাল (ব্লাকটফ) ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের হেফাজতে রাখার পর প্রক্রিয়াজাত এর মাধ্যমে সেখান থেকে আবার নিম্নমানের ইটের খোয়ার সঙ্গে মিশিয়ে রাস্তার কাজে ব্যবহার করে রোলার দিয়ে কার্পেটিং করা হচ্ছে। আবার অনেক জায়গায় বালু ও পানির ব্যবহার না করে শুধু ইটের খোয়া ফেলেই কাজ করা হচ্ছে। এমনকি রোলারের ব্যবহার সঠিক হচ্ছে না বলে ধারণা স্থানীয় এলাকাবাসীর। এমন ভাবে রাস্তা নির্মাণ করলে তা বর্ষা মৌসুমে নষ্ট হয়ে যাবে বলেও স্থানীয়দের অভিযোগ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক স্থানীয় ঠিকাদার সূত্রে জানাযায়, আগের রাস্তায় ব্যবহৃত পিচ এটি রাষ্ট্রের সম্পদ। এটা পৌর কর্তৃপক্ষের হেফাজতে থাকবে, এগুলো আমরা ঠিকাদাররা ব্যবহার করতে হলে পৌরসভা থেকে কিনে ব্যবহার করতে হবে। আগের পিচ গুলো বিক্রি করলে পৌর কোষাগারে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা জমা হতো। কিন্তু পৌরসভা কার এবং কি স্বার্থে এতো টাকার মালামাল ঠিকাদারকে ব্যবহার করতে দিচ্ছে তা তাদের জানা নেই।

ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মিম কন্সট্রাকশনের দায়িত্বে থাকা একজন জানান, আমরা নিয়ম অনুযায়ী কাজ করছি।

পৌরসভার প্রকৌশলী.জানায়,পৌরসভার অধীনে কয়েকটি প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে।আমরা কাজের মান পর্যবেক্ষণ করছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর..
এই পত্রিকার সকল সংবাদ, ছবি ও ভিডিও স্বত্ত্ব সংরক্ষিত © ২০২১ দৈনিক মাতৃজগত    
কারিগরি সহযোগিতায়ঃ Bangla Webs
banglawebs999991