সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাংঙ্গালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জামাতা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী, বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৪’তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ।
ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া ২০০৯ সালের এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন।
ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৪’তম মৃত্যুবার্ষিকীতে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন, জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকার সম্পাদক, মাতৃজগত টিভি’র প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটি’র সহ-সভাপতি ও বাংলাদেশ জাতির পিতা পরিষদ ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি, বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বাংলাদেশ ক্রাইম সাংবাদিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, খান সেলিম রহমান।
ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া’র ১৪’তম মৃত্যুবার্ষিকীতে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়ে, খান সেলিম রহমান বলেন।
আজ (০৯’ই মে ২০২৩ইং) মঙ্গলবার, বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া’র ১৪’তম মৃত্যু বার্ষিকী, ২০০৯ সালের ০৯’ই মে তিনি ইন্তেকাল করেন। ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া, ১৯৪২ সালের ১৬’ই ফেব্রুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার লালদিঘীর ফতেহপুর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি।
ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া তিনি, ১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন। ১৯৬২ সালে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন। ড.এম এ ওয়াজেদ মিয়া, বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ১৯৬৭ সালের ১৭’ই নভেম্বর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের এক ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং এক মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।
খান সেলিম রহমান আরো বলেন, তিনি তাঁর সমগ্র কর্মজীবনে মেধা, মনন ও সৃজনশীলতা দিয়ে দেশ, জাতি ও জনগণের কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। আজন্ম সৎ, নির্লোভ ও নিখাদ দেশপ্রেমিক ছিলেন তিনি।
১৫’ই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সময় স্ত্রী শেখ হাসিনাসহ জার্মানিতে অবস্থান করেছিলেন তিনি। এসময় বঙ্গবন্ধুর ছোট কন্যা শেখ রেহানাও তাদের সঙ্গে ছিলেন। ১৫’ই আগস্টের নৃশংস ঘটনার পর সাত বছর স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে তিনি নির্বাসিত জীবন কাটান। কর্মজীবনে তিনি বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছেন।
বিশিষ্ট পরমানু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়া’র শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী মৃত্যুর পর পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে তাঁর বাবা-মায়ের কবরের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়।
বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৪’তম মৃত্যুবার্ষিকীতে জানাই, বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।