লক্ষ্মীপুর জেলা চন্দ্রগঞ্জ থানা আওতাধীন ১৩ নং দিঘলী ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড রাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দশ লক্ষ বিশ হাজার টাকার দুর্নীতির অভিযোগ করে ম্যনেজিং কমিটি।এতে করে এলাকার প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে এলাকার জনগণ মানবন্ধন করে।
স্থানীয় সমাজসেবক জসিম উদ্দিনের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট ব্যাবসয়ী ওমর ফারুক,বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য আফসার উদ্দিন, সমাজসেবক খোরশেদ আলম,দাতা সদস্যের ওয়ারিশ মাহবুব হোসেন মনা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন দাতা সদস্যের ছেলে লোকমান হোসেন,নাসির উদ্দিন,বেল্লাল হোসেন,সেলিম,নেসার আহমেদ,আব্দুর রহিম,জিল্লাল হোসেন,খোরশেদ আলম,রহিচ উদ্দিন,আব্দুল আলী,আব্দুল কাদের, জাহাঙ্গীর,রসুল আমিন,নুরুল আমিন,আব্দুল মকিম, মাসুদ হোসেন প্রমুখ।
এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষকের বলেন আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ এসেছে সেটা মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক।আমার কাছে আশি হাজার টাকা ছিলো কমিটির নির্দেশনায় আমি ব্যাংকে জমা দিয়েছি।
ম্যনেজিং কমিটির সভাপতি শেখ মজিব বলেন,আমরা বাৎসরিক হিসেবে দেখলাম দশ লক্ষ বিশ হাজার পাঁচ শত তিরাশী টাকার হিসেবে গড় মিল তাই তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত টিম করে দিয়েছি।তদন্ত টিমের রিপোর্টে ও দশ লক্ষ বিশ হাজার পাঁচ শত তিরাশী টাকার হিসেবে মিলেনা।এ হিসেব ধরার কারনে দুই দিন পরে,প্রধান শিক্ষক আমাকে ফোনের মাধ্যমে জানান যে আপনাদের কমিটির মেয়াদ শেষ।
কমিটির বিদ্যুৎশাহী সদস্য আলমগীর বিএস সি,বলেন বর্তমান প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনেক অনিয়ম এর অভিযোগ রয়েছে।গত কিছুদিন আগে ও এলাকাবাসী মানববন্ধন করে কিন্তু কোন প্রতিকার নাই তাই আমরা জেলা প্রশাসকের ও উপজেলা মাধ্যমিক অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ করবো।
আমরা আশাবাদী উর্ধতন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আমলে নিয়ে প্রতিষ্ঠানের প্রতি সুবিচার করবেন।